বৈশাখ অমাবস্যার দিন উপোস করার পাশাপাশি নদী,পুকুর বা পরিষ্কার কোন জলাশয়ে স্নানের পর সূর্য ও পিতৃপুরুষদের উদ্দেশ্যে জল নিবেদন করতে হয়। (ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
পুরাণ অনুযায়ী, প্রাচীনকালে ধর্মবর্ণ নামে এক ব্রাহ্মণ সাধু-সন্ন্যাসীদের খুব সম্মান করতেন। তিনি সন্ন্যাস গ্রহণ করে সংসার ছেড়ে বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করতে থাকেন। (ছবি সৌজন্য-পিটিআই)
স্নানের পর সাদা কাপড়, বিছানা, গরু, বাছুর, দুধ এবং ঘি, খাদ্যশস্য, জমি ও গুড় সহ বিভিন্ন জিনিস দান করলেও পূর্বপুরুষরা খুশি হন।
এই দিন মদ্যপান ও অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় কেনা ক্ষতিই করে বলে মত। (ছবি সৌজন্য-পিক্সাবে)
কারও বাড়িতে যদি পিতৃদোষ থাকে তবে তা থেকে মুক্তি পেতে গরিবদের অন্ন নিবেদন করুন।
বৈশাখী অমাবস্যার দিন সন্ধ্যায় প্রদীপ জ্বালালেও অনেক উপকার পাওয়া যায়। সংযম এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি হয়। (ছবি সৌজন্য- পিটিআই)
ভগবান বিষ্ণু ও মা লক্ষ্মীর নামে প্রদীপ জ্বালালে সবধরনের ঝামেলা ও রোগ থেকে মুক্তি মেলার পাশাপাশি ধন-সম্পদেরও বৃদ্ধি হয়।
ডিসক্লেমার : ধর্মীয় বিশ্বাস নিজস্ব। এ ব্যাপারে কোনও মতামত এবিপি লাইভের নেই। এবিপি লাইভ ধর্ম সম্পর্কিত কোনো সম্পাদকীয় / সম্পাদক-নিয়ন্ত্রিত তথ্য, পরামর্শ প্রদান করে না। প্রদত্ত পরামর্শ ও তথ্য প্রয়োগের আগে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।