ডিমের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং ভিটামিন ডি রয়েছে।

এই দুই উপকরণ আপনার হাড়ের মধ্যে ক্যালসিয়াম অ্যাবসরপশন হতে সাহায্য করে।

আমন্ড এবং আখরোটে রয়েছে ওমেগা ৩ এবং ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক।

বোন ডেনসিটি বাড়াতে এই সমস্ত উপকরণ কাজে লাগে। বোন ডেনসিটি বৃদ্ধি পাওয়ার অর্থ হল বোন মাস ক্ষয় হবে না। ফলে হাড়ের গঠন শক্ত থাকবে।

ক্যালসিয়ামের ভাণ্ডার হল দুধ। বোন ডেনসিটি ঠিক রাখতে ক্যালসিয়ামের জুড়ি মেলা ভার। তাই মেনুতে দুধ রাখুন।

হাড়ের গঠন ঠিক রাখতে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হতে দেওয়া যাবে না। অতএব দুধ খাওয়া দরকার।

খেতে পারেন বিভিন্ন ধরনের দানাশস্য। এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে।

প্রোটিন মূলত বোন মিনারেলস ডেনসিটি অর্থাৎ হাড়ের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের খনিজ পদার্থে সঠিক মাত্রায় বজায় রাখতে সাহায্য করে।

মাছের মধ্যে রয়েছে ভরপুর প্রোটিন। এছাড়াও রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। আর রয়েছে ক্যালসিয়াম।

মাছের মধ্যে থাকা এই তিনটি উপকরণই হাড়ের গঠন সুদৃঢ় করতে, হাড়ের ক্ষয় রোধ করতে এবং অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগ থেকে আপনাকে দূরে রাখতে সাহায্য করে।