প্রতিদিন কাজের ব্যস্ততা। সময়ে অফিস কিংবা ব্যবসার খাটুনি। দিনের শেষে শরীর আর চলে না। সহজেই ক্লান্তি নামে শরীরে অনেকসময়েই কাজের পর পরিবারে সময় দেওয়া, বাড়ির কাজ করা কিংবা অন্য় কোনও শখের জিনিস করাও এনার্জি থাকে না প্রতিদিনের হাড়ভাঙা খাটনি শুধুমাত্র শারীরিক ভাবেই নয় মানসিক ভাবেও ক্লান্ত করে দেয় কাউকে। এই সমস্যা এড়ানো যাবে কীভাবে? ঘুমকে গুরুত্ব দিতে হবে। শরীর ও মন দুইই ঠিক রাখতে গেলে প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা গভীর ঘুম প্রয়োজন। তা নাহলে শরীরের ক্ষতি হবে। নিয়মিত শরীরচর্চা রাখতেই হবে রুটিনে সার্বিকভাবে স্বাস্থ্য় ভাল রাখতে গেলে শারীরিকভাবে ফিট থাকতে হবে। প্রতিদিন শরীরচর্চার অভ্যাস থাকলে ক্লান্তি হয় কম। নিজেকে গুরুত্ব দেওয়া উচিত। পেশাগত জীবনেও সেটা প্রয়োজন। নয়তো বিঘ্নিত হবে মানসিক স্বাস্থ্য কোনও কিছু নিয়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখতে পারেন অবসর সময়ে। গান গাওয়া, আঁকা কিংবা শখের কোনও কাজ করলে স্ট্রেস কমবে। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতির জন্য বিশেষজ্ঞের কথা মেনে চলুন।