তুলসীতে থাকা যৌগ মস্তিষ্কে ডোপামিন এবং সেরোটোনিনের মাত্রা ভারসাম্য রাখে।

তুলসীতে থাকা ফাইটোকেমিক্যাল ফুসফুস, ত্বক এবং লিভারেও ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে।

তুলসী অন্ত্রের প্রদাহ কমায়।

তুলসী পাতায় অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফাঙ্গাল এবং অ্যান্টি-ভাইরাল বৈশিষ্ট রয়েছে।

স্ট্রেস-বাস্টিং হিসেবে অনায়াসে তুলসী পাতা ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে ওসিমুমোসাইডস এ এবং বি এর মতো যৌগ রয়েছে

তুলসী পাতা ভিটামিন এ, সি এবং কে এবং আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাসিয়ামের মতো খনিজগুলির ভাল উৎস।

প্রতিদিন খালি পেটে কয়েকটি তুলসী পাতা চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।

তুলসী পাতা চুলের গোড়া মজবুত করে ও চুলের নানারকমের সমস্যার বিরুদ্ধে লড়াই করে।

একজিমা এবং শ্বেতী সারাতে অব্যর্থ তুলসী। তুলসী পাতায় একজিমা মত রোগও সেরে ওঠে।

তুলসীতে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান যা ত্বকের নানারকমের সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে।