অত্যন্ত বিরক্ত ও মরিয়া আরোহী অনির পরিবারকে বলে তাঁদের আসন্ন বিবাহবিচ্ছেদের পর্বটা তাড়াতাড়ি সেরে ফেলতে। এই সময় আরোহীর কাছে অস্বস্তিকর হয়ে উঠছে।



বিচ্ছেদের পরে সন্তানদের দায়িত্ব নিতে চাইলে আরোহীর ইচ্ছার প্রবল প্রতিবাদ করে ওঠে অনি। সে আরোহীর আর্থিক সঙ্গতি নিয়ে প্রশ্ন তোলে।



এই থেকে কথা কাটাকাটি, ঝগড়া এমন বাজে পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে একসময় অনি বলে বসে যে আরোহীর আত্মমর্যাদা বলে কিছু নেই।



এত লাঞ্ছনা, গঞ্জনা ও অভিযোগের পাহাড় বইতে না পেরে একদিন হঠাৎ কাউকে কিছুই না জানিয়ে অনির বাড়ি থেকে উধাও হয়ে যায় আরোহী।



প্রবল চিন্তায় পড়ে বাড়ির লোকজন, অন্যদিকে, দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যাওয়ায় আরোহী নদীর পাড়ে আপন মনে নামতে থাকে, নিজেকে শেষ করে দিতে চায় সে।



যদিও নিয়তির লিখন কে খণ্ডাতে পারে! ভাগ্যের ফেরে, সঠিক সময়, সঠিক স্থানে উপস্থিত ছিল মল্লার এবং সে দুর্ঘটনার হাত থেকে বাঁচায় আরোহীকে।



অনির বাড়ি থেকে আরোহীর চলে যাওয়া এবং পরবর্তীতে মল্লারের তাকে উদ্ধার করাকে ঘিরে রহস্যময় পরিস্থিতিতে একাধিক প্রশ্ন ভাসতে থাকে।



ফের মল্লার ও আরোহী একসঙ্গে? অনি এখন এই পুনর্মিলন দেখে কী প্রতিক্রিয়া দেবে?



কালার্স বাংলা চ্যানেলের অন্যতম জনপ্রিয় ধারাবাহিক 'তুমি যে আমার মা'।



কোন পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে আরোহী ও অনির সম্পর্ক? কোন দিকে মোড় নেবে ধারাবাহিকের গল্প?



সম্প্রতি অক্টোবর মাসে এই ধারাবাহিক সাফল্যের সঙ্গে ৫০০ পর্ব পার করে ফেলেছে। গোটা টিম সেদিন মেতে ওঠে উদযাপনে।