Image Source: Pexels, Pixabay

ফুসফুস ভাল রাখতে নজর রাখতে হয় ডায়েটেও।

Image Source: Pexels, Pixabay

ফাইবার, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার উপর জোর দিতে বলেন বিশেষজ্ঞরা।

Image Source: Pexels, Pixabay

আপেলের খোসায় কোয়ারসেটিন নামক একটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে, যা ফুসফুসে প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

Image Source: Pexels, Pixabay

লাল রঙের বেল পেপারে ভরপুর ভিটামিন সি রয়েছে। যা ফুসফুসের জন্য ভাল।

Image Source: Pexels, Pixabay

বিটে ডায়েটারি নাইট্রেট থাকে। যা রক্তনালীকে শিথিল করতে সাহায্য করে।

Image Source: Pexels, Pixabay

পালং, পুঁই বা এই ধরনের সবুজ শাক-সব্জিতে একাধিক অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে।

Image Source: Pexels, Pixabay

মটরশুঁটি, মটর এবং মসুর ডালের খাবারে উচ্চ মাত্রার ফাইবার রয়েছে, যা ফুসফুসের জন্য ভাল।

Image Source: Pexels, Pixabay

টোম্যাটো এবং টোম্যাটো-ভিত্তিক পণ্য ভিটামিন সি এবং লাইসোপিনের উৎস।

Image Source: Pexels, Pixabay

বেরি বা আঙুরজাতীয় ফলে অ্যান্থোসায়ানিন রয়েছে। যা প্রদাহজনিত সমস্যায় লাগাম দেওয়ার জন্য সাহায্য করে।

Image Source: Pexels, Pixabay

ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।