জীবনযাত্রায় বদল ঘটিয়ে কি ক্যানসারের বিপদ এড়ানো যায়? বিভিন্ন গবেষণায় এই প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা হয়েছে।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, ক্যানসারের কারণের মূল লুকিয়ে থাকতে পারে জীবনযাত্রা, পরিবেশের ওপর। দেখে নেওয়া যাক, ঝুঁকি এড়াতে সহায়ক কিছু খাবার
প্রতি বছর ৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ক্যানসার দিবস হিসেবে পালিত হয়। এই মারণ রোগ সম্পর্কে সচেতনতা প্রসারই এই দিবস পালনের উদ্দেশ্য।
গ্রিন টি নিয়ে গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, ক্যানসার প্রতিরোধ ও মোকাবিলায় গ্রিন টি উপযোগী হতে পারে। গ্রিন টিতে রয়েছে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, যা ইজিসিজি নামে পরিচিত।
ধরনের সব্জিগুলি সালফোরেফেন, অ্যান্টি অক্সিডেন্টস ও কোলিন প্রচুর পরিমাণে থাকে।রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা গড়ে তুলতে পারে।ব্রকোলি, ফুলকপি, বাঁধাকপি, সর্ষের তেল ও বীজ, মূলো এই গোত্রের সব্জি
মাশরুম খুবই অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি খাবার।টিউমারকে সক্রিয় হতে রুখতে সহায়ক।
তুলসিকে ক্যানসার-নাশক বলে মনে করা হয়। দিনে ২-৩ টি করে তুলসি পাতা খেলে বহু রোগের ক্ষেত্রেই উপকার পাওয়া যায়।
ক্যানসারের ক্ষেত্রে যে খাবারে অ্যাপিজেনিন রয়েছে, তা খুবই ইতিবাচক ভূমিকা পালনে সক্ষম। আপেল, চেরি, আঙুর, পুদিনার মতো খাবারে এই গুণ পাওয়া যায়।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে দারুণ সহায়ক গরুর দুধ। নিয়মিত দুধ পান করলে তা ক্যানসার দূরে রাখতে সহায়তা করে।
আমাদের খাদ্যতালিকায় হলুদের একটি বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। হলুদ অ্যান্টিসেপটিক। তা ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সহায়ক।