কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য দিবস আজ কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য দিবস। ২০০৩ থেকে প্রতি বছর দিনটি পালন করা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগঠন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যের দিকে নজর দেয়। তাদের উদ্যোগেই দিনটি পালন করা হচ্ছে।

কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য দিবস রাষ্ট্রপুঞ্জের পক্ষ থেকেও দিনটিকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। আজকের দিনে বিশ্বজুড়ে কর্মক্ষেত্রে দুর্ঘটনা রোখার জন্য ব্যবস্থা নেওয়া, বিভিন্ন রোগের বিষয়ে সচেতনতামূলক প্রচার করা হয়।

কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য দিবস কর্মস্থলে যাতে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যবিধি বজায় থাকে, সে বিষয়ে আন্তর্জাতিক স্তরে সচেতনতামূলক প্রচার চলছে। বিভিন্ন দেশে যাতে শ্রমিক-কর্মীদের সুরক্ষার দিকে নজর দেওয়া হয়, সেটি নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হয়।

কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য দিবস শুধু ভারতেই নয়, বিশ্বের অন্যান্য অনেক দেশেই শ্রমিক-কর্মীদের নানা সমস্যায় পড়তে হয়। কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষার অভাব থাকে, কঠিন কাজ করে যাওয়ার ফলে অনেকে অসুস্থও হয়ে পড়েন। এই সমস্যাগুলি সবার সামনে তুলে ধরা এবং সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়ার জন্যই আজকের দিনটি পালন করা শুরু হয়।

কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য দিবস বিশ্বজুড়ে কর্মস্থল সুরক্ষিত ও স্বাস্থ্যকর রাখার জন্য প্রচার চলছে। বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা যাতে এই ব্যবস্থা নেয়, সেটি নিশ্চিত করার চেষ্টা করছে আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংস্থা।

কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য দিবস বিশ্বজুড়ে কর্মস্থলে দুর্ঘটনায় যাঁদের মৃত্যু হয়েছে এবং যাঁরা আহত হয়েছেন, আজকের দিনে তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়।

কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য দিবস আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংস্থার বার্তা, কর্মস্থলে সতর্ক ও সচেতন থাকা জরুরি। সুরক্ষার বিষয়ে কোনওরকম গাফিলতি করা উচিত নয়। সবসময় সুরক্ষার বিষয়ে নিশ্চিত থাকতে হবে।

কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য দিবস একজন কর্মী বা শ্রমিক আহত বা অসুস্থ হলে তাঁদের পরিবারের উপর এর প্রভাব পড়ে। একজন কর্মীর উপর অনেকে নির্ভর করে থাকেন। সেই কারণেই কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্যের উপর বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে।

কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য দিবস আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগঠনের পক্ষ থেকে কর্মস্থলে সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়ার উপর জোর দেওয়ার পাশাপাশি শ্রমিকদের সাধারণ বুদ্ধি প্রয়োগের কথাও বলা হচ্ছে।

কর্মস্থলে সুরক্ষা ও স্বাস্থ্য দিবস কর্মক্ষেত্রে সুরক্ষা, স্বাস্থ্যবিধি প্রয়োগ ছাড়াও মানসিক চাপ কাটানোর দিকেও নজর দেওয়ার কথা বলছে আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংগঠন। বিভিন্ন সংস্থাতেই কর্মীদের মারাত্মক মানসিক চাপ নিয়ে কাজ করতে হয়। এই চাপ কাটানোর জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে।