Auto News: দুরন্ত প্রযুক্তি নিয়ে আসতে চলেছে জার্মানির গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থা বিএমডব্লিউ। এই প্রযুক্তির কথা শুনেই কালঘাম ছুটছে পুলিশের। শোনা যাচ্ছে, সেকেন্ডে রং বদলে ফেলতে পারে এই গাড়ি। আপাতত গাড়ির পরীক্ষামূলক সংস্করণ তৈরি হয়েছে। এখনও এর প্রোডাকশন ভার্সন আনেনি কোম্পানি।


BMW i Vision Dee: চমকে দেবে এই গাড়ির বৈশিষ্ট্য
বিশ্বের গাড়ির রঙের ইতিহাস বলছে,এখনও এই ধরনের প্রযুক্তির সাক্ষী থাকেনি বাজার। অতীতে গাড়ির রং নিয়ে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা হয়েছে। যেখানে মেটালিক বা ম্য়াট কালার নিয়েই ভেবেছে কোম্পানিগুলি। যদিও অটো ব্লগাররা বলছেন, এই ধরনের রঙের প্রযুক্তি একেবারে নতুন। বিএমডব্লিউর হাত ধরে বিশ্ববাজারে আসতে চলেছে এই টেকনোলজি। যেখানে সেকেন্ডে বদলে যাবে গাড়ির রং। এমনকী গাড়ির তথ্য় উইন্ডশ্লিডে দেখতে পাবেন ক্রেতা। মানে গাড়ির স্পিড থেকে কার ডিরেকশন, লেন অ্যাসিস্টের মতো বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠবে গাড়ির কাঁচে।


Auto News: কোথায় দেখানো হয়েছে এই গাড়ি ?
সম্প্রতি লাস ভেগাসের কনজিউমার শো-তে সামনে আনা হয়েছে এই গাড়ি। যেখানে গাড়ির পাশাপাশি অনুষ্ঠানে নজর কেড়েছেন হলিউড স্টার তথা প্রাক্তন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর আর্নল্ড সোয়ার্ৎজেনেগার। বিএমডব্লিউর সিইও অলিভার জিপসে জানিয়েছেন, ডিজিটালাবইজেশনের উৎকৃষ্ট উদাহরণ হতে চলেছে এই গাড়ি। যেখানে হার্ডওয়্য়ার ও সফটওয়্যার সেরা কম্বিনেশনে তৈরি করা হয়েছে এই গাড়ি। কোম্পানির দাবি, ডিজিটালাইজেশনের যুগে দুর্দান্ত ভার্চুয়াল অভিজ্ঞতা দেবে BMW i Vision Dee।   


 BMW i Vision Dee: গত বছরও এসেছিল এই ধরনের উদ্ভাবন
গত বছরও এই একই অনুষ্ঠানে এই ধরনের প্রোটোটাইপ কার নিয়ে এসেছিল বিএমডব্লিউ। সেবার গাড়ির রং কেবল কালে থেকে সাদা বা ধূসর হচ্ছিল। কিন্তু পুরো বডিতে তা পরিবর্তন করতে পারেনি কোম্পানি। এবার শোনা যাচ্ছে গতবারের থেকে আরও উন্নত প্রযুক্তি নিয়ে এসেছে এই জার্মানির গাড়ি প্রস্তুতকারক সংস্থা। সূত্রের খবর, এই গাড়িটিকে ২০২৫ সালের মধ্য়ে বাস্তবের রূপ দিতে পারে কোম্পানি। সেই ক্ষেত্রে বিএমডব্লিউর বিলাসবহুল গাড়িগুলির মধ্য়ে স্থান পাবে এই কার। 


Worlds First Flying Bike: সম্প্রতি উন্নত বাইকের টেকনোলজি নিয়ে হাজির হয়েছে বিশ্বের এক সংস্থা। রাস্তার পাশাপাশি আকাশে উড়তে দেখা যাবে এই বাইক। দীর্ঘ অপেক্ষার পর শুরু হয়ে গেল এই 'Flying Bike'-এর।  আমেরিকান বিমান সংস্থা জেটপ্যাক বিশ্বের প্রথম উড়ন্ত বাইকের জন্য বুকিং নেওয়া শুরু করেছে। এই বাইকটিতে ৮টি শক্তিশালী জেট ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে,যা ৩০মিনিটে ৯৬কিলোমিটার পাড়ি দেওয়ার ক্ষমতা রাখে। 
 
Flying Bike: কেমন হবে ডিজাইন ?
এর আসল ডিজাইনে চারটি জেট ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে, যেখানে আটটি জেট ইঞ্জিন এর চূড়ান্ত ডিজাইনে দেখা যাবে। মানে চার কোণায় দুটি জেট ইঞ্জিন ব্যবহার করা হবে বাইকে। যা রাইডারকে সুরক্ষা দিতে সক্ষম হবে। এই বাইকটি ১৩৬ কেজি পর্যন্ত বাইক রাইডারের সঙ্গে ২৫০কেজি পর্যন্ত ওজন বহন করতে সক্ষম হবে।


Flying Bike: বিশ্বের প্রথম উড়ন্ত বাইকের বুকিং শুরু,কেমন দেখতে জানেন ?


Car loan Information:

Calculate Car Loan EMI