কলকাতা:  চাকরি প্রার্থীদের ‘শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে' পুলিশের কামড় এবং আক্রান্তকেই গ্রেফতারকাণ্ডে ইতিমধ্যেই উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। যদিও ধোপে টেকেনি পুলিশের সওয়াল। আজ সন্ধ্যাবেলাতেই অরুণিমা-সহ ৩০জনেরই জামিন দেওয়া হয়েছে। আর এবার এহেন পরিস্থিতিতে সোশ্যালে কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিন দিলীপ ঘোষ বলেন, 'সরকার সবাইকে কামড়াচ্ছে।'

এদিন দিলীপ ঘোষ টুইটার পোস্টে বলেন, 'সরকার সবাইকে কামড়াচ্ছে। অথৈ জলে পড়েছে।'প্রসঙ্গত, এদিন জামিন পেয়ে, অরুণিমা পাল বলেন, 'আমাদের চাকরিগুলি চুরি গিয়েছে, এটা প্রমাণিত সত্য। আমরা ক্রিমিনাল নই, প্রমাণ হল। এটা আমাদের নৈতিক জয়। আমরা ন্যায্য, আমাদের নিয়োগ অনিবার্য।' এরপর তিনি 'মিডিয়া বন্ধুদের' উদ্দ্যেশ্যে বলেন,'আমি ব্যাক্তিগতভাবে কৃতজ্ঞ।' চাকরি চেয়ে পুলিশের কামড়, গ্রেফতারের পর ৩০ জনেরই জামিন ( Bail)। ৭দিন ধরে রোজ তদন্তকারী অফিসারের সঙ্গে দেখা করার নির্দেশ কোর্টের (Court)। 'আক্রান্তই গ্রেফতার! এরা কি মাওবাদী? কোর্টে সওয়াল আইনজীবীর।‘শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে পুলিশের কামড়, এটা মানুষের কাজ নয়। পুলিশের কামড়, হেনস্থা করেছে পুলিশ, মাথা ফাটিয়েছে। কামড়কাণ্ডে মেডিক্যাল রিপোর্টে কেন পুলিশের নাম নেই?’ ধৃতদের জামিন চেয়ে আন্দোলন ভাঙার চেষ্টার অভিযোগ আক্রান্তদের আইনজীবীর। ‘যে আক্রান্ত, তাঁর মেয়ে দশম শ্রেণিতে পড়ে, তারা কী শিখছে! সংগঠনকে চিহ্নিত করার কথা বলছে পুলিশ, এরা কি মাওবাদী? আক্রান্ত অরুণিমা পাল-সহ ৩০জনের জামিন চেয়ে সওয়াল আইনজীবীর। 

উল্লেখ্য, ‘শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভে পুলিশের কামড়, এটা মানুষের কাজ নয়। পুলিশের কামড়, হেনস্থা করেছে পুলিশ, মাথা ফাটিয়েছে। কামড়কাণ্ডে মেডিক্যাল রিপোর্টে কেন পুলিশের নাম নেই? ধৃতদের জামিন চেয়ে আন্দোলন ভাঙার চেষ্টার অভিযোগ আক্রান্তদের আইনজীবীর। যে আক্রান্ত, তাঁর মেয়ে দশম শ্রেণিতে পড়ে, তারা কী শিখছে! সংগঠনকে চিহ্নিত করার কথা বলছে পুলিশ, এরা কি মাওবাদী? আক্রান্ত অরুণিমা পাল-সহ ৩০জনের জামিন চেয়ে সওয়াল করেন আইনজীবীর। ‘সরকারি কাজে বাধা, শিক্ষকরা শিক্ষকের মতো আচরণ করুন। আন্দোলনের নামে তাণ্ডব, পুলিশের কাজে বাধা দিলে, তাকে অপরাধই বলা হয়’ , ধৃতদের হেফাজতে চেয়ে পাল্টা সওয়াল সরকারি আইনজীবীর। ‘যে কামড়াল সেই হাসপাতালে ভর্তি, তাহলে ভাবুন কতটা বিষাক্ত, যে আহত তাকেই গ্রেফতার, যে কামড়াল সে হাসপাতালে ভর্তি!’ ধৃতদের জামিন চেয়ে ব্যাঙ্কশাল কোর্টে পাল্টা সওয়াল আইনজীবীর। করুণাময়ীতে মধ্যরাতে পুলিশি ‘অত্যাচারের’ প্রসঙ্গ তুললেন আক্রান্তের আইনজীবী।

আরও পড়ুন, 'নন্দীগ্রামেই 'গো ব্যাক' পোস্টার। আহা রে ! ', শুভেন্দুকে মুখোমুখি বিতর্কের আহ্বান কুণালের

পাশাপাশি, দিলীপ ঘোষ আরও বলেন,  'ডিএ নেই। ধরনা চলছে।  বেতন নেই।  সব কিছুই হাতের বাইরে চলে গিয়েছে।  আর সামলানোর ক্ষমতা নেই।  পুলিশ এখন তৃণমূলের ক্যাডার। এসব চাপ না নিতে পেরে,  মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কখনও চেন্নাই ঘুরতে চলে যাচ্ছেন, তো কখনও শীতের আমেজ নিতে দার্জিলিং চলে যাচ্ছেন।'