সমীরণ পাল, উত্তর ২৪ পরগনা: স্ত্রীকে কুপিয়ে খুন (Murder)। থানায় গিয়ে আত্মসমর্পণ করলেন SSKM-এর চিকিৎসক। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে বাগদা থানার পুলিশ। মৃতের নাম রত্নতমা দে।
পুলিশ সূত্রে খবর, বছর দুয়েক আগে দত্তপুকুরের নীলগঞ্জের বাসিন্দা রত্নতমার সঙ্গে বিয়ে হয় বাগদার মণ্ডবঘটা গ্রামের বাসিন্দা অরিন্দম বালার। বিয়ের পর বনিবনা না হওয়ায় বাবার বাড়িতে থাকতেন রত্নতমা। অরিন্দম SSKM-এ এমডি করছিলেন। অভিযোগ, গতকাল স্ত্রীকে নিজের বাড়িতে নিয়ে এসে কুপিয়ে খুন করেন ওই চিকিৎসক। সকালে নিজেই বাবা-ভাইকে জানান স্ত্রীকে খুন করার কথা। এরপর বাগদা থানায় গিয়ে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করেন ওই চিকিৎসক। দাম্পত্য অশান্তির কারণ কী, খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
রাজ্যের অন্যান্য খবরগুলি দেখে নিন এক নজরে-
জমি-বিবাদে হাতুড়ি দিয়ে মাথায় মেরে খুন। অভিযোগের তির প্রতিবেশীর দিকে। দেহের পাশ থেকে উদ্ধার রক্তমাখা হাতুড়ি। দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর থানা এলাকার খেয়াদার ঘটনা। অভিযুক্ত প্রতিবেশীকে খুনের অভিযোগে গ্রেফতার করেছে পুুলিশ।মৃতের নাম সুফল নস্কর। পরিবারের দাবি, অভিযুক্ত বিপদ নস্করের সঙ্গে সুফলের জমি নিয়ে বিবাদ চলছিল। পঞ্চায়েতেও মিটমাটের চেষ্টা হয়। এর মধ্যেই গতকাল জমিতে সার দেওয়ার কাজ করছিলেন সুফল। কিছুক্ষণ পর, রাস্তার ওপর তাঁর রক্তাক্ত দেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। জমি-বিবাদ ছাড়া খুনের পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কি না, খতিয়ে দেখছে নরেন্দ্রপুর থানার পুলিশ।
কোচবিহারের দিনহাটায় ফের আক্রান্ত বিজেপি। দলের নেতার বাড়িতে ঢুকে বিজেপি কর্মীদের মারধর, ছুরি দিয়ে কোপানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে মারধরের ছবি। গতকাল সন্ধেয় দিনহাটা ২ নম্বর ব্লকের চৌধুরীহাটে বিজেপি নেতার বাড়িতে বৈঠক চলছিল। অভিযোগ, বৈঠক চলাকালীন বাড়িতে ঢুকে বিজেপি নেতা, কর্মীদের ওপর হামলা চালায় তৃণমূল আশ্রিত ২৫-৩০ জন দুষকৃতী। এলোপাথাড়ি কোপে জখম হন বিজেপির চৌধুরীহাট অঞ্চলের আহ্বায়ক সুব্রত দে সরকার ও বিজেপি কর্মী আবদুল মিয়া। আহতদের দেখতে হাসপাতালে যান বিজেপির জেলা সম্পাদক। গেরুয়া ব্রিগেড হামলার দায় তৃণমূলের ঘাড়ে চাপালেও, পাল্টা বিজেপির গোষ্ঠীকোন্দলকে দায়ী করেছে শাসকদল।
আরও পড়ুন, 'যে জায়গায় পড়ুয়া উপর থেকে পড়েছিলেন, সেই জায়গা ধুয়ে পরিষ্কারের নির্দেশ',তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য