কমলকৃষ্ণ দে, পূর্ব বর্ধমান: নিকাশি নালাতে (Drainage System) পাইপ (Pipe) বসানো ঘিরে গুলি চলল পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhhaman) মেমারি থানার মগলামপুর এলাকায়। জখম ৪। এখনও পর্যন্ত দু'জনকে আটক করেছে পুলিশ।


কী জানা গেল?
স্থানীয়রা জানাচ্ছেন, নিকাশি নালা তৈরিকে কেন্দ্র করে দুই পড়শির মধ্যে বহুদিন ধরে বিবাদ চলছে। হালেই অশোক বিশ্বাস এবং বিপ্লব সাধুখাঁর পরিবারের মধ্যে বচসা চরমে পৌঁছয়। বাড়ে উত্তেজনা।
অভিযোগ, সেই সময়ই বিপ্লব সাধুখাঁর পরিবারের সদস্য, অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলে, তার লাইসেন্স প্রাপ্ত বন্দুক থেকে গুলি চালায়। গোটা ঘটনায় দুপক্ষেরই অল্পবিস্তর ৪ জন জখম হন। মেমারি থানার মগলামপুর এলাকার ওই ঘটনায় অভিযুক্ত সন্দেহে বাবা ও নাবালক ছেলেকে আটক করে পুলিশ। বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে বন্দুকটিও। হালেই, তরুণকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগে তোলপাড় পড়েছিল কলকাতায়। বাঁশদ্রোণী থানা এলাকার দীনেশনগরে ঘটনাটি ঘটে।


কী ঘটেছিল কলকাতায়?
মৃত বছর ২৫-এর প্রসেনজিৎ দাস, পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান, পূর্ব পুটিয়ারির দক্ষিণ আনন্দপল্লির বাসিন্দা। পুলিশ সূত্রে খবর, ঘটনার দিন রাতে প্রতিবেশী যুবক কৌশিক বারুইয়ের সঙ্গে তাঁর ঝামেলা হয়। বন্ধুদের মধ্যস্থতায় তখনকার মতো ঝামেলা মিটলেও, অভিযোগ রাত ১১টা নাগাদ প্রসেনজিৎ বাড়ি ফেরার সময়ে তাঁর উপর চড়াও হন কৌশিক। অভিযোগ, ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয়।রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে এমআর বাঙুর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে, মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। ঘটনায় মৃতের আত্মীয় এবং প্রতিবেশীরা বাঁশদ্রোণী থানায় বিক্ষোভ দেখায়, লাঠিচার্জ করে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দেয় পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, মৃতের দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অভিযুক্ত কৌশিক বারুইকে আটক করে বাঁশদ্রোণী থানার পুলিশ। রাতের শহরে বন্ধুকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ ওঠে বন্ধুর বিরুদ্ধে। পুলিশ সূত্রে খবর, মদের আসরে একটি ছবি দেখাকে কেন্দ্র করে দুই বন্ধুর ঝামেলা হয়। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বন্ধু চল.এই কথা বলে, যাঁর হাত ধরে চলে যাওয়া যার বহু দূর, সেই বন্ধুর হাতেই বন্ধু খুনের অভিযোগ! পুলিশ সূত্রে খবর, বিবাদের কেন্দ্রে এক বন্ধুর বান্ধবীর ছবি। মঙ্গলবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বাঁশদ্রোণী থানা এলাকার দীনেশনগরে। মৃতের নাম, প্রসেনজিৎ দাস(২৫)। পেশায় ইলেকট্রিশিয়ান। পূর্ব পুটিয়ারির দক্ষিণ আনন্দপল্লির বাসিন্দা। পুলিশ সূত্রে খবর, খুনের রাতে দীনেশনগরে মদের আসরে বন্ধু কৌশিক বারুই-এর সঙ্গে ছিলেন প্রসেনজিৎ সহ কয়েকজন। তদন্তকারীরা জানতে পারেন, মদের আসরে ফেসবুকে কৌশিকের বান্ধবীর ছবি দেখছিলেন প্রসেনজিৎ। ছবি দেখাকে কেন্দ্র করে দুই বন্ধুর ঝামেলা হয়। তখনকার মতো ঝামেলা মিটেও যায়। অভিযোগ, গভীর রাতে বাড়ি ফেরার সময় প্রসেনজিতের ওপর চড়াও হন কৌশিক। ধারাল অস্ত্র দিয়ে কোপানো হয় প্রসেনজিৎকে। 


আরও পড়ুন:পার্ক না কি ট্রেডমিল? দৌড়নোর লাভ কোথায় বেশি? কোনটা বাছবেন?