কলকাতা: কখনও টিপটিপ, কখনও আবার তুলনায় জোরে বৃষ্টি। মহানগরে বর্ষার খামখেয়ালি চলছেই। তবে গত কয়েক দিন যাবৎ কম-বেশি বৃষ্টির দেখা পাচ্ছে কলকাতা। কখনও ঝিরিঝিরি, কখনও মাঝারি, মাঝেমধ্যেই আকাশ কালো করে নামছে 'বরিষ ধারা'। যদিও বর্ষণ যখন বন্ধ থাকছে, তখনই বাড়ছে অস্বস্তি। এর পর কেমন থাকবে মহানগরের (Kolkata Weather) হাওয়া বাতাস?
গত কাল কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (minimum temperature) ছিল ২৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা কিনা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। গত কাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (maximum temperature) ছিল ৩২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটিও স্বাভাবিক। গত কাল সকাল সাড়ে আটটা পর্যন্ত বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। গত পরশু সকাল সাড়ে আটটা থেকে গত কাল সকাল সাড়ে আটটা পর্যন্ত ২মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আপাতত যা পূর্বাভাস, তাতে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁয়ে ফেলতে পারে। আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকার কথা। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়, মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। আগামিকাল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকার কথা, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছে যেতে পারে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এদিকে তাপমাত্রার হেরফেরে জ্বর, সর্দি, কাশির মতো উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। শিশুরা তো বটেই, জ্বর-কাশি থেকে রেহাই পাচ্ছেন না বয়স্করাও। আবহাওয়ার এই রকমফের দেখে রোগ-জ্বর বালাই সম্পর্কে সতর্ক থাকতে বলছেন চিকিত্সকরা। কাশি হলে কমতে সময় লেগে যাচ্ছে অনেক দিন। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এই সময় বাড়তি সতর্কতা ও যত্ন প্রয়োজন বলে পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।
বঙ্গের আবহাওয়া (West Bengal Weather): গত জুনের পর জুলাইয়ের মাঝামাঝি পর্যন্ত একটানা বৃষ্টিহীন থেকেছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গ। যার ফলে চাষের উপরেও প্রভাব পড়েছে। তবে গত অগাস্টে সেই ছবি বেশ কিছুটা বদলে যায়। গত সেপ্টেম্বরে একের পর এক নিম্নচাপ। অক্টোবরে, শেশ পুজোর মধ্যেও বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হয়েছে শহরে। কালীপুজোও ব্যতিক্রম হয়নি। তবে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির গোড়ায় বৃষ্টির কোনও ইঙ্গিত ছিল না। কিন্তু হঠাৎ মেঘাচ্ছন্ন আকাশে অস্বস্তি বাড়ে শহরের। মার্চে অবশ্য ছবিটা বদলে যায়। এবার পুজোয় কী রকম থাকবে কলকাতা? আপাতত সেই দিকে তাকিয়েই মহানগর।
গত কাল কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (minimum temperature) ছিল ২৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা কিনা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। গত কাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা (maximum temperature) ছিল ৩২.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটিও স্বাভাবিক। গত কাল সকাল সাড়ে আটটা পর্যন্ত বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৮৫ শতাংশ। গত পরশু সকাল সাড়ে আটটা থেকে গত কাল সকাল সাড়ে আটটা পর্যন্ত ২মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আপাতত যা পূর্বাভাস, তাতে আজ সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছুঁয়ে ফেলতে পারে। আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকার কথা। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়, মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। আগামিকাল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকার কথা, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা পৌঁছে যেতে পারে ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। এদিকে তাপমাত্রার হেরফেরে জ্বর, সর্দি, কাশির মতো উপসর্গ দেখা দিচ্ছে। শিশুরা তো বটেই, জ্বর-কাশি থেকে রেহাই পাচ্ছেন না বয়স্করাও। আবহাওয়ার এই রকমফের দেখে রোগ-জ্বর বালাই সম্পর্কে সতর্ক থাকতে বলছেন চিকিত্সকরা। কাশি হলে কমতে সময় লেগে যাচ্ছে অনেক দিন। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এই সময় বাড়তি সতর্কতা ও যত্ন প্রয়োজন বলে পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিত্সকরা।
বঙ্গের আবহাওয়া (West Bengal Weather): গত জুনের পর জুলাইয়ের মাঝামাঝি পর্যন্ত একটানা বৃষ্টিহীন থেকেছে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গ। যার ফলে চাষের উপরেও প্রভাব পড়েছে। তবে গত অগাস্টে সেই ছবি বেশ কিছুটা বদলে যায়। গত সেপ্টেম্বরে একের পর এক নিম্নচাপ। অক্টোবরে, শেশ পুজোর মধ্যেও বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টি হয়েছে শহরে। কালীপুজোও ব্যতিক্রম হয়নি। তবে চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির গোড়ায় বৃষ্টির কোনও ইঙ্গিত ছিল না। কিন্তু হঠাৎ মেঘাচ্ছন্ন আকাশে অস্বস্তি বাড়ে শহরের। মার্চে অবশ্য ছবিটা বদলে যায়। এবার পুজোয় কী রকম থাকবে কলকাতা? আপাতত সেই দিকে তাকিয়েই মহানগর।
ভৌগোলিক অবস্থান (Kolkata Geographical Situation): হুগলি নদীর পূর্ব তীর ও বঙ্গোপসাগরের উত্তর দিকে অবস্থিত কলকাতা পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী। ভারতের বড় শহরের তালিকায় অন্যতম এই মহানগর। দেশের অন্যতম বড় বন্দরও বটে। গোটা পূর্বভারতের শহরকেন্দ্রিক কার্যকলাপের অন্যতম প্রধান জায়গা কলকাতা। তবে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর সর্বোচ্চ উচ্চতা ৯ মিটার।