পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর: আজ সোমবার সকাল থেকেই রোদের দেখা মিলবে জেলায়। মেঘ থাকলেও তা কম। মনোরম আবহাওয়া থাকবে জেলায়। জেলার বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। রাতে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। এ দিন পূর্ব মেদিনীপুরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে উঠতে পারে। এ দিন সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হবে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। এ দিন অনুভূত তাপমাত্রা বা real feel সর্বোচ্চ ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠতে পারে। এদিন UV Index-৫ এর আশেপাশে থাকছে। সোমবার জেলায় হাওয়ার গতিবেগ ৭-৮ কিমি প্রতি ঘণ্টার আশেপাশে থাকবে। এদিন জেলায় দমকা হাওয়ার সর্বোচ্চ গতি প্রতি ঘণ্টায় ১৯-২০ কিলোমিটারের আশেপাশে থাকবে। (Weather forecast of Purba Medinipur-Digha)।


আগামীকাল কেমন আবহাওয়া:
মঙ্গলবার সকাল থেকে রোদ দেখা যাবে। পর্যাপ্ত সূর্যের আলো থাকবে। মেঘের দেখা মিলবে না। মনোরম আবহাওয়া থাকবে এলাকায়। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হবে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হবে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জেলায় হাওয়ার গড় গতিবেগ ৯-১০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার আশপাশে উঠতে পারে। হাওয়ার গড় গতিবেগ ২২ -২৩ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার আশপাশে উঠতে পারে। Real Feel প্রায় ৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও বেশি হতে পারে। UV Index-৫-এর আশেপাশে থাকবে।


আজ দিঘায় সূর্যাস্ত (sunset) সন্ধে ৪টা ৫৬ মিনিটে। কাল সূর্যোদয় (sunrise) ভোর ৬ টা ১ মিনিটে।


পশ্চিম মেদিনীপুর:
সোমবার সকালের দিকে জেলার আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকবে। মাঝে মাঝে রোদ কাটিয়ে মেঘের দেখা মিলবে। বিকেলের দিকে আংশিক মেঘলা থাকবে আকাশ। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস হবে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হবে ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। জেলায় হাওয়ার গড় গতিবেগ ৪-৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টার আশপাশে উঠতে পারে। দিনের বেলা আর্দ্রতার পরিমাণ ৫৫ শতাংশ। রাতের দিকে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ কিছুটা বেড়ে যেতে পারে ৮৩ শতাংশের কাছাকাছি থাকবে।


মঙ্গলবার সকাল থেকেই আকাশ পরিষ্কার থাকবে। মেঘ থাকবে না। রোদের দেখা মিলবে। জেলায় বৃষ্টির কোনও পূর্বাভাস নেই। রাতের দিকে আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকবে। জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকতে পারে। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দিনের বেলা আপেক্ষিক আর্দ্রতা থাকবে ৬১ শতাংশে, রাতে আপেক্ষিক আর্দ্রতা থাকবে ৮২ শতাংশে।


আরও পড়ুন: স্পর্শকাতর পরিবেশে যথেচ্ছ নির্মাণ, নির্বিচারে বৃক্ষনিধন, উত্তরাখণ্ডে একের পর এক বিপর্যয়ে উঠছে প্রশ্ন