আগরতলা: ত্রিপুরা বিধানসভায় (Tripura Assembly) বিজেপির পরিষদীয় দলনেতার পদে বসলেন মানিক সাহা। ফের ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর পদে বসতে চলেছেন মানিক সাহা। সোমবার দলীয় বৈঠকে তাঁকেই মুখ্যমন্ত্রী করার বিষয়ে সিলমোহর দিল দল। বিজেপি পরিষদীয় বৈঠকে নেতা হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। দ্বিতীয়বার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেবেন ৮ মার্চ । উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও দলের সর্বভারতীয় সভাপতি।
সদ্যসমাপ্ত ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে বিজেপি (BJP)। বিদায়ী সরকারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মানিক (Manik Saha)। ত্রিপুরার নির্বাচনে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্বও দিয়েছেন তিনি। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পরে ১ হাজার ৩২১ ভোটে জিতেছিলেন মানিক সাহা। টাউন বরদোয়ালি কেন্দ্র থেকে জিতেছেন তিনি। জয়ের পরেই বলেছিলেন, 'এই ফলে আমি খুশি। আরও বেশি আশা করেছিলাম।' একই সঙ্গে দলীয় কর্মীদের শান্তিরক্ষার বার্তা দিয়েছেন বরদোয়ালি কেন্দ্রের বিজয়ী বিজেপি প্রার্থী।
বিদায়ী সরকারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন মানিক। ত্রিপুরার নির্বাচনে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্বও দিয়েছেন তিনি। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের পরে ১ হাজার ৩২১ ভোটে জিতেছিলেন মানিক সাহা। টাউন বরদোয়ালি কেন্দ্র থেকে জিতেছেন তিনি। জয়ের পরেই বলেছিলেন, 'এই ফলে আমি খুশি। আরও বেশি আশা করেছিলাম।' একই সঙ্গে দলীয় কর্মীদের শান্তিরক্ষার বার্তা দিয়েছেন বরদোয়ালি কেন্দ্রের বিজয়ী বিজেপি প্রার্থী।
এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের জন্য ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসতে চলেছেন বছরক সত্তরের মানিক সাহা। দুঁদে এই রাজনীতিবিদ পেশায় একজন ডেন্টাল সার্জেন। লখনউ-এর কিং জর্জ মেডিক্যাল কলেজ (King George Medical College) থেকে ডাক্তারি পাশ করেছিলেন তিনি। Dental Council of India-এর একজন সদস্য তিনি। ত্রিপুরা মেডিক্যাল কলেজে কর্মরত ছিলেন। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রীর চেয়ারে বসার পরেও তিনি একবার এক বালকের অস্ত্রোপচার করেছিলেন।
রাজনীতি জীবনে প্রথমে কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন মানিক সাহা (Manik Saha)। ২০১৬ সালে বিজেপিতে যোগ দেন তিনি। ২০২০ সাল থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত ত্রিপুরায় বিজেপির সভাপতি (State BJP President) ছিলেন তিনি। ২০২২ সালে টাউন বরদোয়ালি কেন্দ্র থেকে বিজেপির টিকিটে জেতেন তিনি। মানিক সাহা ব্যাডমিন্টন খেলোয়াড় হিসেবেও নাম ছিল, ত্রিপুরা ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি পদেও ছিলেন তিনি।