মতপ্রকাশের স্বাধীনতা গণতন্ত্রের ভিত্তি। এভাবে কেউ নিজের ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ করার বিষয়ে আপত্তির কথা জানিয়েই যদি আক্রমণের মুখে পড়েন, তা গণতন্ত্রের পক্ষে নিঃসন্দেহে ঘোরতর অশনি সঙ্কেত।
2/7
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তো কিরেন রিজিজু একাধিকবার প্রকাশ্যে সরকারের মেশিনারির কাছে প্রশ্ন তোলার অভ্যেসে লাগাম টানার কথা বলেছেন।উল্লেখ্য, আধার কার্ড ও ব্যক্তিগত গোপনীয়তার বিষয়টি নিয়ে আগে থেকেই বিতর্ক রয়েছে।
3/7
শুধু সাক্ষীই নন, এর আগেও সরকারকে প্রশ্ন করায় বা নিজের মতামত প্রকাশ করায় অনেকেই এ ধরনের আক্রমণের মুখে পড়েছেন। এই তালিকায় রয়েছেন বলিউড অভিনেতা থেকে শুরু করে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী গুরমেহর কউরও।
4/7
আর সাক্ষী এভাবে প্রশ্ন করায় এবার সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ব্যবহারকারীদের একাংশ ভাষায় ধোনি-পত্নীকে তীব্র আক্রমণ করেছেন। এইসব মন্তব্যে সভ্যতা-শালীনতার সমস্ত সীমা ছাড়িয়ে গিয়েছে। এগুলি অশ্লীল গালিগালাজ।এভাবে অভব্য মন্তব্য করে কোনও কোনও ‘জাতীয়তাবাদী’ দেশপ্রেমের অনন্য নিদর্শনও দেখিয়েছেন।
5/7
সাক্ষী প্রশ্ন করেছিলেন, আর কোনও ব্যক্তিগত গোপনীয়তা কি বাকি রয়েছে?
6/7
দেখে নেওয়া যাক, ট্যুইটারে সাক্ষী ও মন্ত্রীর প্রশ্ন ও জবাবের পর্বটি।
7/7
ভারতীয় দলের অন্যতম জনপ্রিয় ক্রিকেটার মহেন্দ্র সিংহ ধোনির স্ত্রী সাক্ষী ধোনি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে প্রশ্ন করার দাম যে এভাবে চোকাতে হবে, তা হয়ত স্বপ্নেও ভাবেননি। কয়েকদিন আগে ধোনির আধার সংক্রান্ত ব্যক্তিগত তথ্য সোশ্যাল মিডিয়া ট্যুইটারে প্রকাশ করায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রবিশংকর প্রসাদকে প্রশ্ন করেছিলেন সাক্ষী। এই প্রশ্নের জবাবে স্বয়ং মন্ত্রী ভুল স্বীকার করে যথোচিত ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছিলেন।