Weight Loss: মধুমেহ নিয়ন্ত্রণে পাতে রাখবেন কোন কোন ফল?

Healthy Lifestyle: ফল নিয়মিত খেলে নিয়ন্ত্রণে থাকে ওজনও।

Continues below advertisement

কলকাতা: আপনি যদি ডায়াবেটিক (Daibetes)  হন বা ওজন কমানোর চেষ্টা করেন তবে কি ফল খাওয়া যেতে পারে?  ফল প্রাকৃতিক খাবার যেটি ভিটামিন, অন্য পুষ্টিগুণে পরিপূর্ণ। এতে ফাইবার থাকে যা ওজন কমাতে সাহায্য় করে। (Weight Loss) 

Continues below advertisement

ফল নিয়মিত খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণ হয়। ওজন কমাতে ফুল ফ্যাট খাবার, চিনি ও লবণ যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এছাড়া প্যাকেটজাত খাবার এড়িয়ে চলাও ভালো। এ ধরনের খাবার স্বাস্থ্য নষ্ট করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রত্যেক ব্যক্তিকে সকালের জলখাবারে অবশ্যই ১টি করে ফল খেতে হবে এবং খাদ্যতালিকায় সবুজ শাকসবজি অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। WHO-এর মতে,যারা দিনে অন্তত পাঁচবার ফল ও সবজি খান তাদের হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং কিছু ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকিও কম থাকে। উল্লেখ্য়, জাম- ওজন কমাতে জাম ব্যবহার করা যেতে পারে। জামে এন্থোসায়ানিন্স নামে একটি উপাদান করেছে। এই উপাদানে অ্যান্টি ওবেসিটি গুণ থাকে, যা ওজন হ্রাসে সহায়ক। এর পাশাপাশি, পিচ ফল- ওজন কমাতে পিচ নামের ফল খাদ্যতালিকায় সামিল করা যেতে পারে। এটি এমন একটি ফল যাতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট গুণের সঙ্গে ফেনোলিক কম্পাউন্ড ও ক্যারোটিনয়েডের মতো উপাদান থাকে। এই উপাদানগুলি একযোগে ব্লাড সুগার ও ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে।

আরও পড়ুন...

অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে সাহায্য করে নারকেল, রয়েছে আরও অনেক গুণ, কেন খাবেন এই ফল?

ফল উচ্চ রক্তচাপ, ওবেসিটি, হৃদরোগের ঝুঁকি কমার সঙ্গে সম্পর্কিত। তবে অতিরিক্ত কোনওকিছুই ভাল নয়।প্রতিদিন পাতে ফল রাখা জরুরি ঠিকই, তবে ডায়াবেটিক হলে ফল বেছে রাখতে হবে। যে কোনও ফল খাওয়া যাবে না। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন ফ্রুক্টোজযুক্ত ফল খাওয়ার বিষয়ে কোনও নির্দেশিকা দেয় না, তবে চিনি খাওয়ার সীমা নির্ধারণের সুপারিশ করে। খাবারের তালিকায় এমন ফল রাখা উচিত, যা মৌসুমি ফল, রসের পরিবর্তে গোটা ফলই খাওয়া উচিত। তাহলে ফাইবারও মেলে। 

ফলের ফাইবার রক্তে শর্করার শোষণকে ধীর করতে পারে, ফলে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি রোধ করা যায়। যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে।টিনজাত ফল প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে সংরক্ষিত করা হয়। সিরাপ জাতীয় দ্রবণে ভিজিয়ে রাখা হয়, ফলে ডায়াবেটিকদের সেগুলি এড়ানোই ভাল। গ্লাইসেমিক ইনডেক্সেও খেয়াল রাখা উচিত। কোনও খাবার খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ কতটা দ্রুত বাড়তে পারে, সেই সূচকই গ্লাইসেমিক ইনডেক্স।

ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।

আপনার পছন্দের খবর আর আপডেট এখন পাবেন আপনার পছন্দের চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম টেলিগ্রামেও। যুক্ত হোন

https://t.me/abpanandaofficial

Continues below advertisement
Sponsored Links by Taboola