Belly Fat: 'বেলি ফ্যাট' কমাতে রোজ কোন কোন কাজ আপনাকে করতেই হবে? রইল সহজ তালিকা

Belly Fat Problem: অতিরিক্ত মেদ ঝরানো, ওজন কমানো নিঃসন্দেহে অন্যতম কঠিন কাজ। শরীরে ফ্যাট যত সহজে জমে, তত সহজে কমে না। সবচেয়ে বেশি সময় লাগে তলপেটের অংশে জমা মেদ কমাতে। কসরতও করতে হয় সবচেয়ে বেশি।

Continues below advertisement

Belly Fat: শরীরের সমস্ত অংশের মেদের মধ্যে তলপেটে জমা মেদ ঝরানো সবচেয়ে মুশকিল। বেলি ফ্যাট ঝরাতে সবচেয়ে বেশি সময় লাগে। আর সবচেয়ে সহজে এবং দ্রুত শরীরের এই অংশেই মেদ জমে। বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে বেলি ফ্যাটের সমস্যা বেশি দেখা যায়। তবে নিয়মিত কয়েকটি কাজ করলে, দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় কিছু নিয়ম মেনে চলতে পারলে, বেলি ফ্যাটের সমস্যা থেকে রেহাই পাবেন আপনি। যাঁদের ইতিমধ্যেই তলপেটের অংশে ভাল পরিমাণে মেদ জমেছে তাঁরা এই বেলি ফ্যাট কমাতে প্রতিদিনের জীবনে কোন কোন কাজ অতি অবশ্যই করবেন, কী কী নিয়ম মেনে চলতেই হবে, দেখে নিন সেই তালিকা। 

Continues below advertisement

অতিরিক্ত মেদ ঝরানো, ওজন কমানো নিঃসন্দেহে অন্যতম কঠিন কাজ। শরীরে ফ্যাট যত সহজে জমে, তত সহজে কমে না। সবচেয়ে বেশি সময় লাগে তলপেটের অংশে জমা মেদ কমাতে। কসরতও করতে হয় সবচেয়ে বেশি। তলপেটের মেদ ঝরাতে প্রতিদিন কিছু নিয়ম মেনে চলা জরুরি। তবেই উপকার পাবেন। অনিয়ম করলে কমবে না ওজন। 

নিয়ম করে শরীরচর্চা 

পেটের অংশে জমা মেদ ঝরাতে নিয়মিত শরীরচর্চা করতেই হবে। এমন একসারসাইজ করতে হবে যাতে প্রভাব পড়ে পেটের উপর। তলপেটের মেদ ঝরাতে জিমে যাওয়ার দরকার নেই। নিয়মিত হাঁটাচলা, জগিং, সিটআপ এবং স্কিপিং করার অভ্যাসই যথেষ্ট। যাঁরা তলপেটের মেদ ঝরাতে চাইছেন, ওয়ার্ক আউটে একদিনও ফাঁকি দেবেন না। নিয়মিত শরীরচর্চা করা প্রয়োজন। যেভাবেই শরীরচর্চা করুন না কেন তা নিয়মিত করতে হবে। 

নজর থাকুক খাওয়া-দাওয়ার অভ্যাসে 

তলপেটে জমা মেদ ঝরাতে চাইলে খাওয়া-দাওয়ার অভ্যাসে নজর দেওয়া জরুরি। তৈলাক্ত খাবার, ভাজাভুজি এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। তলপেটে জমা চর্বি কমাতে চাইলে মিষ্টিজাতীয় খাবার, প্রসেসড খাবার অতি অবশ্যই এড়িয়ে চলুন। নাহলে কমবে না ওজন। 

বেলি ফ্যাট ঝরাতে ডায়েট করুন, তবে উপোস নয় 

পেট এবং তলপেটের অংশে জমা ফ্যাট ঝরানোর জন্য দীর্ঘক্ষণ খালি পেটে থাকা চলবে না। খালি পেটে থাকলে ওজন বাড়ে। অতিরিক্ত তেল, মশলা, চিনি- এগুলি এড়িয়ে চলতে পারলেই তলপেটের অংশে জমা চর্বি ঝরাতে পারবেন আপনি। স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হবে। বারে বারে অল্প অল্প পরিমাণে খাবার খাওয়া জরুরি। একবারে কখনই অনেকটা খাবার খাবেন না। পেট ভর্তি করেও খাবার খাওয়ার অভ্যাস খুবই অস্বাস্থ্যকর। আর অতিরিক্ত চিনির মত বেশি নুন খেলেও ওজন বাড়তে পারে। অতএব সতর্ক থাকুন। পাতে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি রাখুন। ফাইবার জাতীয় খাবার খান। কার্বোহাইড্রেট এবং ফ্যাটের পরিমাণ কমানো জরুরি। 

ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। 

Check out below Health Tools-
Calculate Your Body Mass Index ( BMI )

Calculate The Age Through Age Calculator

Continues below advertisement
Sponsored Links by Taboola