Ajit Doval:জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদে মেয়াদ বাড়ল অজিত দোভালের

National Security Advisor: জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদে মেয়াদ বাড়ল অজিত দোভালের। সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি হিসেবে পি কে মিশ্রেরও মেয়াদ বৃদ্ধি হল

Continues below advertisement

নয়াদিল্লি: জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদে মেয়াদ বাড়ল অজিত দোভালের। সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি হিসেবে পি কে মিশ্রেরও মেয়াদ বৃদ্ধি হল। সরকারি ভাবে বিবৃতি দিয়ে দুটি নিয়োগের কথাই জানানো হয় বৃহস্পতিবার। 

Continues below advertisement

বিশদ...
প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত আস্থাভাজন এই প্রাক্তন আমলাদের এবারও কোনও রদবদল হল না। বিশেষত, দোভাল এব মিশ্র, এঁরা দুজন উল্লিখিত দুই পদে বহু বছর ধরে রয়েছেন।  আমলাদের বিশ্বাস, দুজনকেই অত্যন্ত বিশ্বাস করেন প্রধানমন্ত্রী। তাই তাঁদের পদে কোনও রদবদল হয়নি। সূত্রের খবর, দফতরের দায়িত্ব পালন করার সময় এবার এঁরা দুজন ক্যাবিনেট মন্ত্রীর মর্যাদা পাবেন। সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, যত দিন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী পদে নরেন্দ্র মোদি থাকবেন বা পরবর্তী নির্দেশ না আসবে, তত দিন পর্যন্ত এই পদেই থাকবেন অজিত দোভাল এবং পি কে মিশ্র। 
এছাড়া, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা পদে অমিত খারে এবং তরুণ কপুরেরও পুনর্নিয়োগ করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর দফতরেই ২ বছরের জন্য তাঁদের পুুনর্নিয়োগ হয়েছে। ১০ জুন থেকে সবকটি নিয়োগের সিদ্ধান্ত বলবৎ হবে। খারে এবং কপুরে ভারত সরকারের সচিব পদের মর্যাদা পাবেন, জানানো হয়েছে সরকারি বিজ্ঞপ্তিতে। 

আর যা...
সূত্রে খবর, পি কে মিশ্র সাধারণ ভাবে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের প্রশাসনিক দিক, সেখানে নিয়োগ ইত্যাদি দিকগুলি দেখবেন। আর দোভালের নজরে থাকবে, জাতীয় নিরাপত্তা, সামরিক বিষয় এবং গোয়েন্দা ব্যবস্থা। ১৯৬৮-র আইপিএস অফিসার, অজিত দোভালকে নিয়ে এমনিতেই উৎসাহের শেষ নেই। শোনা যায়, একাধারে কৌশলগত ভাবনা এবং সেটির সফল বাস্তবায়নের জন্য কী কী করা যেতে পারে, তার পরিকল্পনা-দু'ধরনের কাজই সমান ভাবে করতে সক্ষম তিনি। সন্ত্রাসদমন এবং পরমাণু সংক্রান্ত বিষয়েও তাঁকে দক্ষ বলে মনে করা হয়। ডক্টর পি কে মিশ্র আবার ১৯৭২ ব্যাচের অফিসার। কৃষিমন্ত্রকের সচিব হিসেবে অবসর পাওয়ার পর, গত এক দশক ধরে তিনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কাজ করে চলেছেন। দিল্লির অলিন্দে কান পাতলে শোন যায়, ২০১৪ সালে প্রথম বার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে থেকেই এই দুই আমলার সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল প্রধানমন্ত্রীর। মোদির অত্যন্ত আস্থাভাজন এই দুই প্রাক্তন আমলা-ই এমনিতে আড়ালে থাকতে ভালোবাসেন। বিশেষত, দোভালের নাগাল পাওয়া সংবাদমাধ্যমের কাছে কঠিন বিষয়। কিন্তু ওয়াকিবহাল মহলে নিজের তাক লাগানো গোয়েন্দা-দক্ষতার জন্য প্রশংসিত তিনি। এমন দুজন প্রাক্তন আমলাকে আরও এক দফা পদে রেখে কি আনুগত্যকেই কুর্নিশ জানাল মোদি-সরকার?

 

আরও পড়ুন:'কোনও চাপ নেই...', নায়ক হিসেবে ডেবিউ করবেন শাহরুখ-কাজলের 'সন্তান' জিবরান খান

   

Continues below advertisement
Sponsored Links by Taboola