কলকাতা: রাজারহাটের এক নির্মাণকর্মীর অস্বাভাবিক মৃত্যুতে (Death Mystery) সিবিআই তদন্তের নির্দেশ (CBI Investigation)। সিবিআই তদন্তের নির্দেশ বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার। ওয়াকিল আহমেদ নামের ওই নির্মাণকর্মীর মৃত্যু হয় ২০২১ সালের ১৪ এপ্রিল। পরিবারের দাবি, মৃত্যুর তিনদিন আগে তাঁকে হুমকি দেওয়া হয়। টাকা চেয়ে হুমকি দেয় স্থানীয় উপপ্রধানের লোকজন।


সেই সময় তিনি উচ্চপদস্থ পুলিশ কর্তাদের কাছে অভিযোগও জানান, অভিযোগ জানাবার পরেও আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ফের হুমকির অভিযোগ। এরপরই পরেই রাস্তায় তার দেহ পাওয়া যায়। সড়ক দুর্ঘটনার কারণেই মৃত্যু বলে প্রাথমিক তদন্তে অনুমান পুলিশের। আদালতে পেশ হওয়া ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থেকে অনুমান পুলিশের। আদালত একজন ময়নাতদন্তের চিকিৎসককে রিপোর্ট খতিয়ে দেখার দ্বায়িত্ব দেয়। চিকিৎসকের মতে ভারী  জিনিস দিয়ে আঘাতের কারণেও মৃত্যু হতে পারে। এরপরই সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন বিচারপতি। 


সম্প্রতি ঘন কুয়াশার (Fog) মাঝে লরির ধাক্কা প্রাইভেট কারকে (Accident)। লরিকে আটকাতে গিয়ে মৃত্যু হয় এক চিকিৎসকের। জানা গিয়েছে, পশ্চিম মেদিনীপুরের নারায়ণগড় থানার ৬০ নম্বর জাতীয় সড়কে উকুনমারির কাছে সাতসকালে গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হয় এক চিকিৎসকের।  তবে প্রকৃতই কি ঘনকুয়াশাই দায়ী ? কারণ ঘটনায় উঠে এসেছে একটি বিস্ফোরক তথ্য। জানা গিয়েছে, সোমবার ভোরে খড়গপুর থেকে প্রাইভেট গাড়িতে করে দীঘা যাচ্ছিলেন চিকিৎসক দম্পতি-সহ পাঁচ জন। যাওয়ার সময় একটি লরি জাতীয় সড়কে ওই প্রাইভেট কারটিকে ওভারটেক করতে গেলে প্রাইভেট কারের সামনের অংশে ধাক্কা লাগে। দুর্ঘটনার পর প্রাইভেট কারের যাত্রীরা নেমে ওই লরি চালককে আটকে, বচসায় জড়িয়ে পড়ে। এরপর লরি চালক, লরি নিয়ে এগিয়ে যেতে চাইলে চিকিৎসক ৪৫ বছর বয়সি গৌতম মুখোপাধ্যায়, লরির সামনে দাঁড়িয়ে তাকে আটকাতে গেলে তার ওপর দিয়ে চলে যায় লরিটি। ঘটনাস্থলে লরির তলায় চাপা পড়ে মৃত্যু হয় ওই চিকিৎসকের। আর এর পরেই প্রশ্ন উঠেছে, এটা কি প্রকৃতই দুর্ঘটনা, নাকি 'খুন' ? জানা দিয়েছে, এই ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুজন। আহত দুজনকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় মকরামপুর হাসপাতালে। মৃতদেহ সংগ্রহ করে নারায়ণগড় থানার পুলিশ।


আরও পড়ুন, 'মুখ্যমন্ত্রী ট্রেডমিলে হাঁটতে হাঁটতে বাজেট বানান', প্রতিক্রিয়া দিলীপের


দিঘায় বেড়াতে গিয়ে আনন্দ করে ফেরার সময় ঘটে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা। বাঁকুড়া থেকে দিঘা বেড়াতে গিয়েছিলেন ১০ জনের পর্যটক দল। বেড়িয়ে ফেরার সময় ঘটে গেল দুর্ঘটনা। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, রাতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়েই এই পরিণতি। শীত কাল। ঘন কুয়াশা। দুরন্ত গতি। আর এর ফলে দুর্ঘটনা। এমন একাধিক দুর্ঘটনার খবর আসছে বিভিন্ন জেলা থেকে। তেমনই আরও একটি মর্মান্তিক খবর এটি। দিঘা বেড়িয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনার কবলে পড়ে বোলেরো গাড়িটি। দুর্ঘটনায় বেঘোরে প্রাণ গেল এক যাত্রীর। মৃত পর্যটকের নাম আলিমুদ্দিন মির্জা (২৭)। কোনওক্রমে প্রাণে বেঁচেছেন, তবে গুরুতর আহত চারজন । পশ্চিম মেদিনীপুরের বেলদা থানা ঠাকুর চকের কাছে রাতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি লরিকে মুখোমুখি ধাক্কা লাগে পর্যটক বোঝাই গাড়িটির। জানা যাচ্ছে, তারপর তা ছিটকে রাস্তার ধারে পড়ে যায়।