পাশাপাশি বৈষ্ণেদেবী মন্দিরে পৌঁছনোর একটি নতুন রাস্তা ২৪ নভেম্বর থেকে খুলে দেওয়া হবে বলেও জানা গিয়েছে। শুধু পায়ে হেঁটে বা ব্যাটারিচালিত যানেই ওই রাস্তায় যাওয়া যাবে।
বৈষ্ণোদেবী মন্দিরের কাঠামোগত ভারসাম্য অতিরিক্ত তীর্থযাত্রীর চাপে নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে, তা হতে দেওয়া যায় না বলেই ভক্তসংখ্যা বেঁধে দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে আদালত।
ট্রাইব্যুনাল কিছুদিন ধরে মন্দিরের আশপাশে ধর্মীয় তীর্থযাত্রাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা পর্যটনের সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়া খতিয়ে দেখছে। গত বছরই তারা সেখানে পুরসভার বসানো বর্জ্য নিষ্কাশন ও শোধন প্ল্যান্টের ব্যাপারে বিস্তারিত তথ্যসহ রিপোর্ট দিতে বলে মন্দিরের সিইও-কে।
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় তীর্থকেন্দ্রগুলির একটি বৈষ্ণোদেবী মন্দিরে ফি বছর লাখ লাখ মানুষের ভিড় হয়। তবে গত কয়েক বছরে তীর্থযাত্রী সংখ্যায় কিছুটা ভাঁটা চোখে পড়ছে। যদিও চলতি বছরে গত বছরের তুলনায় যাত্রীর ভিড় কিছুটা হলেও বেড়েছে। রাজ্যের অর্থ দপ্তরের রাষ্ট্রমন্ত্রী অজয় নন্দার মত, মাঝেমধ্যেই সন্ত্রাসবাদী হামলা, ২০১৪-র বন্যার মতো বেশ কিছু কারণে গত কয়েকটি বছরে বৈষ্ণোদেবীর যাত্রীসংখ্যা ১৫-২০ শতাংশ কমেছে।