আরও পড়ুন: অযোধ্যায় শেষ পর্যন্ত মসজিদই থাকবে, ভূমিপুজো করে ভুল করেছেন প্রধানমন্ত্রী: সিদ্দিকুল্লা
ওয়াকিবহল মহলের মতে একুশের বিধানসভা ভোটের আগে বহরুমপুরে পুরনো নেতা-কে ফিরিয়ে একদিকে যেমন বিজেপি-কে ধাক্কা দিল তৃণমূল, একইসঙ্গে খানিক শক্তিও বাড়িয়ে নিল শাসকদল। যদিও হুমায়ুন কবীরের চলে যাওয়াকে ‘ক্ষতি’ বলেই মানছে না গেরুয়া শিবির।
আরও পড়ুন: রামজন্মভূমির পর মিশন মথুরা, ‘মসজিদ গুড়িয়ে মন্দির নির্মাণ’, হুঙ্কার বিজেপি মন্ত্রীর
জেলা বিজেপি-র তরফে উল্টে বলা হয়, হুমায়ুন কবীর ‘সুবিধাবাদী নেতা’। মন্ত্রীত্বের লোভে তৃণমূলে গিয়েছিলেন। পদ খুইয়ে ফের কংগ্রেসে এসেছেন। তারপর নির্দল থেকে বিজেপি-তে যোগ দিয়েছিলেন। এখন আবার তৃণমূল। সব দলেই তিনি সুযোগ খোঁজেন বলেও হুমায়ুনকে কটাক্ষ বিজেপি-র।
আরও পড়ুন: রামমন্দির নয় এই সময় দরকার করোনার ভ্যাকসিন: দেব
তৃণমূলে ফিরেই ফের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জয়গান হুমায়ুনের গলায়। তাঁর বক্তব্য, “২০১৯ সালের ১৭ নভেম্বর দিল্লিতে গিয়ে বিজেপি-তে যোগ দিয়েছিলাম। আজ স্বেচ্ছায় সাম্প্রদায়িক দল ছেড়ে দিলাম। অনেকে আমার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত শক্ত করে তাঁদের যোগ্য জবাব দেব।”