দিল্লির বিরুদ্ধে ওই রঞ্জি ম্যাচে টুপি পরে ব্যাট করতে নেমেছিলেন মনোজ। গার্ড নেওয়ার পর মনোজ বোলারকে থামিয়ে দেন। কারণ, ওই সময় পেসার বোলিং করছিলেন। তাই তিনি হেলমেট চেয়ে পাঠান। দিল্লির ক্রিকেটাররা এটা সময় নষ্ট করার ছক বলে মনে করেন। স্লিপে ফিল্ডিং করছিলেন দিল্লির অধিনায়ক গম্ভীর। মনোজের কাছে গিয়ে তিনি বলেন, ‘সন্ধেয় দেখা করিস, তোকে মারব’। এ কথা শুনে মনোজ বলেন, ‘সন্ধেয় কেন, এখনই বাইরে চল’। দুজনের বচসায় হস্তক্ষেপ করতে হয় আম্পায়রকে। মনোজ চিত্কার করে বলতে থাকেন, ‘আমি কি তোমাকে কিছু বলেছি? কেন তুমি মাঝে এলে’?
2/5
: দু বছর আগে রঞ্জি ট্রফির একটি ম্যাচে গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে বচসা নিয়ে মুখ খুললেন বাংলার ক্রিকেটার মনোজ তিওয়ারি। গম্ভীরের সঙ্গে বিপক্ষ শিবিরের খেলোয়াড়দের বচসার কথা নতুন কিছু নয়। আইপিএলে কলকাতা নাইডার্স বনাম বেঙ্গালুরু রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সের ম্যাচে বিরাট কোহলির সঙ্গেও সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছিলেন গম্ভীর। কোহলির সঙ্গে সেই ঝামেলার নিষ্পত্তি হয়েছে। কিন্তু মনোজের সঙ্গে এখনও মিটমাট হয়নি গম্ভীরের।
3/5
পরে আইপিএলে নাইড রাইডার্স ও রাইজিং পুনে সুপারজায়েন্টের ম্যাচেও দুই ক্রিকেটারের বচসা বেঁধে গিয়েছিল। গম্ভীরের সঙ্গে বচসা নিয়ে মনোজ বলেছেন, ‘লোকে মনে করে অপ্রয়োজনীয় ঝামেলায় আমি জড়িয়ে পড়ি। কিন্তু বাস্তবটা তা নয়। বর্তমানে প্রত্যেক ঘরোরা ম্যাচেরও রেকর্ডিং থাকে। ওই ভিডিও দেখলেই সবাই বুঝতে পারবেন, সেদিন ঠিক কী ঘটেছিল’।
4/5
ওই রঞ্জি ম্যাচে বচসায় জড়িয়ে পড়ার জন্য মনোজের ম্যাচ ফি-র ৭০ শতাংশ ও গম্ভীরের ৪০ শতাংশ জরিমানা হয়েছিল। ঝগড়ার সময় সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় সম্পর্কে গম্ভীরের কোনও একটি মন্তব্য মনোজ একেবারেই মানতে পারেননি বলে জানা গিয়েছিল। মনোজ বলেছেন, একটা সময় তাঁর সঙ্গে গম্ভীরের সম্পর্ক ভালোই ছিল। গম্ভীর সম্পর্কে তিনি শ্রদ্ধাশীলও। কিন্তু মনোজ মনে করেন, হয়ত গম্ভীরের কাছের কিছু লোক মনোজের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা পছন্দ করেন না।
5/5
একটা সময় নাইট রাইডার্স দলে গম্ভীরের সঙ্গেই খেলতেন মনোজ। মনোজ বলেছেন, সুনীল নারইনকে দলে নেওয়ার কথা তিনিই ‘গৌতি ভাই’-কে বলেছিলেন।