শশায় ৯৬ শতাংশ জল থাকে। ফলে নিয়মিত শশা খেলে দেহে জলের ঘাটতি পূরণ হয়। হাইড্রেটেড থাকতে সাহায্য করে।



শশায় পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফাইবার থাকে প্রচুর। যাতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং হৃদযন্ত্রকে সুস্থ রাখে।



শশা পেট ঠান্ডা করে। খাবার সহজে হজমে সাহায্য করে।



রক্তের শর্করার মাত্রা বেড়ে তা কমাতেও উপকারী শশা।



শশায় ক্যালোরির পরিমাণ অত্যন্ত কম। ১০০ গ্রামে ১৫.৫ ক্যালোরি থাকে ফলে ওজন কমাতেও সাহায্য করে।



শশা ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়াতেও সাহায্য করে। খাওয়ার সঙ্গে ত্বকে লাগাতেও পারেন শশার প্যাক।



চোখে শশা কেটে ১০ মিনিট রাখুন। ফোলা ভাব কমায়।



একাধিক সমীক্ষা বলে শশা নিয়মিত খেলে এতে উপস্থিত কিউকারবিটাসিন ক্যান্সার প্রতিরোধেও সাহায্য করে।



চুল ও নখের স্বাস্থ্যের জন্যও ভাল শশা। নখ বাড়তে ও ভাঙা কমাতে শশা উপকারী।



শশায় উপস্থিত ফাইটোকেমিক্যালস মুখের ব্যাকটেরিয়ার নাশ করে ও দুর্গন্ধ থেকে রক্ষা করে।