দইয়ে উপস্থিত বিপুল পরিমাণ ক্যালসিয়াম ত্বকের কালো ছোপ দাগ দূর করতে সাহায্য করে।

শুকনো ত্বকের বলিরেখা কমায়, এমনকী দূরও করে দইয়ে থাকা ল্যাকটিক অ্যাসিড।

ত্বকে থাকা বড় গর্ত বা ফাঁকা কোষ বুজিয়ে দেয় দইয়ের ব্যবহার। ত্বককে নরম ও উজ্জ্বল করে।

ত্বকের বয়স বাড়ছে বোঝা যায় তাতে হালকা রেখা পড়তে শুরু করলে। দইয়ের ব্যবহার বলিরেখা আসে দেরিতে, স্বাস্থ্যজ্জ্বল থাকে।

ত্বকের কালো ছোপ বা গায়ের রংয়ের ওপর নির্ভর করে হাইপারপিগমেন্টেশন। সেই প্রবণতাও কমায় ত্বক।

প্রাকৃতিক উপায়ে স্কিনকেয়ার করার জন্য শ্রেষ্ঠ দই। এটি সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকেও ত্বককে বাঁচায়।

ত্বকে অ্যাকনে সেরে যাওয়ার পরেও অনেক সময় থেকে যায় দাগ। দই নিয়মিত ব্যবহারে সেই দাগ মুছে যায়।

২ টেবিলচামচ দই, ১ টেবিলচামচ মধু, ১ টেবিলচামচ মুসুর ডাল গুঁড়ো, ২ টেবিলচামচ কমলালেবুর খোসা গুঁড়ো মিশিয়ে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বাড়িতেই তৈরি করুন ফেসপ্যাক।

১ টেবিলচামচ দই, ১ টেবিলচামচ মধু, কয়েক ফোঁটা গোলাপ পাউডার মিশিয়ে শুকনো ত্বকের জন্যও তৈরি করতে পারেন ফেসপ্যাক।

তবে শুধু ত্বকে লাগানোই নয়, দই নিয়মিত খাওয়াও স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারি। ত্বকের সঙ্গে ভাল থাকে পেটও।