চিয়া সিডস - ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের ক্ষেত্রে অন্যতম সেরা উদ্ভীজ উৎস চিয়া সিডস। এটি মস্তিষ্কের উন্নতিতে সাহায্য করে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।



তিসি - আল্ফা-লাইনোলেনিক অ্যাসিডের অপর সেরা উৎস তিসি। হজমে সাহায্য করে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমায় এবং ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্য ভাল করে।



শণ বীজ - এটি ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে ঠাসা। হৃদয়ের স্বাস্থ্য ভাল করে, প্রদাহ কমায়, এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।



আখরোট - এতে ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৬-এর সমতা বজায় থাকে। নিয়মিত খেলে উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে, মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।



ব্রাসেলস স্প্রাউট - এটি একধরণের বাঁধাকপি যা ওমেগা ৩-এ পরিপূর্ণ। এতে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস ও ফাইবারও থাকে প্রচুর যার ফলে হজম হয় সহজে, প্রদাহ কমে।



অ্যালগাল তেল - মূলত জলজ উৎস ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের। মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভাল করে, প্রদাহ কমায়, চোখ ভাল রাখে, হৃদয়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখে।



সি-উইড - কিছু কিছু সামুদ্রিক শৈবাল যেমন নোরিতে প্রচুর ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। আয়োডিন, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টসেরও ভাল উৎস।



স্পিরুলিনা - নীল-সবুজ এক ধরনের অ্যালগি এটি। খাবারে এটি রাখলে কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, প্রদাহ কমে।



এডামেম - এতে প্রচুর প্রোটিন, ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে যার ফলে কোলেস্টেরলের পরিমাণ ঠিক থাকে, হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে, হৃদয়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।



সোয়াবিন - এতেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। টোফু, সয় দুধ, টেম্পেহর মতো খাবার ডায়েটে রাখলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে, হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল হয়।