ন্যাচারাল সুইটনার হিসেবে মধু ব্যবহার করা যায়। যাঁদের ডায়াবেটিস রয়েছে তাঁরা চিনির পরিবর্তে মধু খেতে পারেন।

সর্দি-কাশি অর্থাৎ ঠান্ডা লাগার ধাত থাকলে উপশমে কাজে লাগে মধু। খুশখুশে কাশির সমস্যা কমাতে পারে এই উপকরণ।

মধুর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। আমাদের শরীরের সার্বিকভাবে খেয়াল রাখে এই উপকরণ।

ন্যাচারাল এক্সফোলিয়েটর হিসেবেও কাজ করে মধু। বাড়িতে স্ক্রাব তৈরি করলে মধু মিশিয়ে নিতে পারে।

মধুর মধ্যে রয়েছে প্রোটিন, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ভিটামিন, মিনারেলস এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপকরণ।

রুক্ষ শুষ্ক ত্বকের সমস্যায় কাজে লাগে মধু। বিশেষ করে শীতকালে ত্বকের পরিচর্যায় মধু ব্যবহার করতে পারেন।

মধুর মধ্যে থাকা গ্লুকোজ আমাদের শারীরিক ক্লান্তি বা অবসন্ন ভাব দূর করে এবং এনার্জি জোগান দেয়।

মধু থেকে সেরোটনিন নিঃসৃত হয়। আমাদের শরীরে এই উপকরণ পরিবর্তিত হয় মেলাটোনিনে, যা ভালভাবে ঘুমোতে সহায়তা করে।

মধুতে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপকরণ এবং শ্বেত রক্তকণিকা ক্ষতস্থান দ্রুত শুকোতে সাহায্য করে।

মধুর মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপকরণ হজমশক্তি ভাল করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।