বিস্কুটে প্রচুর পরিমাণে হাইড্রোজেনেটেড ফ্যাট থাকে। ফলে চায়ে বেশি ডুবিয়ে খেলে ওবেসিটি বা ত্বকের সমস্যা হতে পারে।



মিষ্টি বিস্কুট আর চা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারে। এতে প্রবল সোডিয়ামও থাকে যা থাইরয়েডের ক্ষেত্রে ভাল না।



মিষ্টি বিস্কুট সাধারণত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় প্রভাব ফেলে। ফলে চায়ে বিস্কুট ডুবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করাই শ্রেয়।



বিস্কুট সাধারণত পরিশোধিত ময়দা দিয়ে তৈরি হয়। এতে থাকা ফাইবার পরিষ্কার নয়। ফলে কনস্টিপেশনের সমস্যা হতে পারে।



বিস্কুটে প্রচুর চিনি থাকে তাই রোজ বিস্কুট খেলে দাঁতের এনামেলের ক্ষতি হয়।



বিস্কুট হোক বা কুকি, তা ময়দা দিয়ে তৈরি হয় এবং তা হজম ও পৌষ্টিকতন্ত্রের জন্য একেবারেই ভাল না।



বিস্কুট এমনি খেতেও ভাল লাগে, মনের মধ্যে কোকেইন ও মরফিনের মতো নেশা তৈরি করে। বারবার খাওয়ার প্রবণতা হয়।



নুন বা সোডিয়ামের পরিমাণ অনেকটা থাকে। এতে রক্তের সমস্যা, স্ট্রোক, হৃদরোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে।



সাধারণত বিস্কুটে প্রিজারভেটিভ দেওয়া থাকে যা বেশি খাওয়া শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর।



চায়ের সঙ্গে বা এমনি নানা ধরনের বিস্কুট খেতেই পারেন কিন্তু তা অবশ্যই পরিমাণ মতো। নেশা যেন না হয়ে যায়।