কিসমিসে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা শরীরের পরিপাকক্রিয়ায় দ্রুত সাহায্য করে। কিশমিশে ক্যাটেচিন নামক একটি অ্যান্টিওক্সিডান্ট থাকে যা শরীরের ফ্রি র্যাডিকলগুলিকে নষ্ট করে। প্রতিদিন কিশমিশ খেলে শরীরে ক্যাটেচিন এর মতন শক্তিশালী অ্যান্টিওক্সিড্যান্ট এর মাত্রা বৃদ্ধি পায়, যা ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে। কিশমিশে থাকা পটাশিয়াম রক্ত চাপ কমাতে সাহায্য করে। কিশমিশে থাকা ভিটামিন এবং খনিজগুলির সঙ্গে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস এবং পলিফেনলগুলির মতো অন্যান্য যৌগগুলির মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে। কিশমিশে রয়েছে ক্যালসিয়াম, যা হাড় ও দাঁতের জন্য খুব প্রয়োজন। এ ছাড়াও, এতে থাকা মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টও থাকে সঠিকভাবে হাড় গঠন হতে সাহায্য করে এবং ক্যালসিয়ামকে তাড়াতাড়ি শুষে নিতে শরীরকে সাহায্য করে। ঘুম ভালো না হলে শারীরিক অসুস্থতার পাশাপাশি মানসিক অসুস্থতাও দেখা দিতে পারে।