সাইবার দুনিয়ায় ইদানিং নানা রকম প্রতারণার শিকার হচ্ছেন অনেকে। সাধারণ মানুষ থেকে সেলিব্রিটি সবাই রয়েছেন সেই তালিকায়

সাইবার প্রতারণার ক্ষেত্রে প্রায়শই শোনা যায় ডিপফেক ভিডিওর কথা। সেগুলি কী?

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে কারও ভুল ছবি বা ভিডিও বানানো হয়।

ডিপফেক তারই অতি উন্নত প্রযুক্তি। এর মাধ্যমে মুখের মাংসপেশির ব্য়বহার, স্বর সবই নকল করা হয়।

ছবি বা ভিডিওতে একজনের দেহে অন্যজনের মুখ বসিয়ে দেওয়া হয় এক পদ্ধতিতে। একে ফেস সোয়াপিং বলা হয়।

ফটোশপ কিন্তু ডিপফেক নয়। আধুনিক ডিপ লার্নিং অ্যালগরিদম, AI দিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খুভাবে নকল করা হয় এই পদ্ধতিতে

কোনও ব্যক্তি যেটা বলেননি বা করেননি, ডিপফেক প্রযুক্তির মাধ্যমে সেইরকমই ভিডিও বা ছবি তৈরি করা যায়।

ডিপফেক অ্যালগরিদম Generative Adversarial Networks-এই পদ্ধতির মাধ্যমে চলে। ২টি মেশিন লার্নিং মডেল একসঙ্গে এই কাজ করে।

ডিপফেক ভিডিও ধরতে পারা অত্যন্ত কঠিন। একাধিক সফটওয়ার ব্যবহার করা যায়। পাশাপাশি খালি চোখেও কিছু দেখা প্রয়োজন।

চোখের পাতা ফেলা, দৃষ্টি, ঠোঁটের নড়াচড়ার প্যাটার্নের অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করলে সাবধান হওয়া প্রয়োজন। খুঁটিয়ে ভিডিও বারবার দেখলে চোখে পড়তেও পারে।