প্রয়োজনীয় ক্যালোরিই সরবরাহ করার পাশাপাশি পুষ্টিকর উপাদানের উপস্থিতির জন্য ভুট্টার স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক।



খাবারের স্বাদ বৃদ্ধির পাশাপাশি ভুট্টা ফাইটোকেমিক্যালে সমৃদ্ধ।



অ্যান্টিকারসিনোজেনিক এজেন্ট হিসেবে কাজ করে ভুট্টার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং তা অ্যালঝাইমার্স রোগ প্রতিরোধ করে।



এতে প্রচুর পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন ও কপার থাকে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফসফরাস থাকে যা স্বাস্থ্যকর হাড়ের জন্য প্রয়োজনীয়।



শুধুমাত্র হাড়ের ফাটল রোধ করে তাই নয়, বরং কিডনির স্বাভাবিক কাজও বৃদ্ধি করে।



উচ্চ পরিমাণে ফাইবার থাকে বলে ভুট্টা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।



কোলন ক্যান্সারের রোগীদের ভুট্টা খাওয়ার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।



ভিটামিন সি, ক্যারোটিনয়েড ও বায়োফ্লাভোনয়েডসে সমৃদ্ধ ভুট্টা শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে



কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে হৃদপিণ্ডকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।



ভুট্টার তুষের তেল খেলে প্লাজমার এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে।