যাঁদের ডিমে অ্যালার্জি, তাঁরা ছাড়া সকলেই ডিম খেতে পারেন অনায়াসে, মনে করেন পুষ্টিবিদদের একাংশ।
অনেকেই ডিম খেলেই কোলেস্টেরল বাড়বে বলে মনে করেন। তবে একটা সুখবরও আছে।
আবার পুষ্টিবিদরা কেউ কেউ মনে করেন, কুসুমে যে কোলেস্টেরল আছে, তা খারাপ কোলেস্টেরল নয়।
হার্ট বা কোলেস্টেরলের সমস্যায় ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে দিনে একটা করে কুসুম তো খেতেই পারেন।
ডিমের কুসুম বাদ দিয়ে তো খেতে পারেনই ডিম। এগ হোয়াইটের পোচ খান নিশ্চিন্তে।
অনেকেই কাঁচা ডিম খান। পুষ্টিবিদদের মতে, কাঁচা ডিম খাওয়া একেবারেই নিরাপদ নয় ।
ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন ই অনেক উপকারিতা আছে ডিমে।
শিশুদের পাতে অবশ্যই থাকুক গোটা ডিম। বাচ্চাদের জন্য কুসুমসহ ডিম একেবারেই ক্ষতিকর নয়।
খোসা ছাড়ানো সিদ্ধ করা ডিম ফ্রিজে রাখবেন না। সিদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে ফেললে খেয়ে নিন।
সেদ্ধ করে কিংবা হাল্কা তেলে অল্প ভেজে ডিম খান। বেশি ভাজবেন না।