ডায়েটের সঙ্গে স্বাস্থ্যের সম্পর্ক খুব নিবিড়। কী খাওয়া হচ্ছে, তার উপর শরীর সুস্থ থাকা বা ফিট থাকা নির্ভর করে। শরীর ফিট রাখার জন্য, পেশির সুস্থ থাকা প্রয়োজন। মাংসপেশির সুস্থ থাকার দিকে নজর দেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পেশির যত্ন নিতে সেভাবেই খাবার খেতে হবে। বিশেষ করে প্রতিদিনের ডায়েটে রাখতে হবে ভিটামিন ই। ভিটামিন ই-তে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামাটরি পদার্থ রয়েছে যা কোষকে সুস্থ রাখে। কোষের বার্ধক্য ঠেকায়। কোষ ধীরে ধীরে নষ্ট হতে থাকলে ত্বক ও পেশির উপর প্রভাব পড়ে। ত্বক শুষ্ক ও প্রাণহীন হতে থাকে। পেশিও দুর্বল হয়। ত্বক, পেশি ও চুল ভাল রাখতে ভিটামিন ই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সচল রাখতেও প্রয়োজন। ভিটামিন ই-এর অভাব হলে স্নায়ুতন্ত্রের ক্ষতি হয়। তার প্রভাবেই পেশি ও অঙ্গ সঞ্চালনাতেও সমস্যা হতে পারে। ডিহাইড্রেশন, অতিরিক্ত পরিশ্রম, পর্যাপ্ত পুষ্টির অভাবে পেশিতে টান পড়ে। ভিটামিন ই এই সমস্যা মেটাতে সাহায্য করে। বিভিন্ন বাদাম, বীজ, ফল থেকে প্রতিদিনের জন্য প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত পরিমাণ ভিটামিন ই পাওয়া যায়। ডিসক্লেইমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় ডায়েটের জন্য বিশেষজ্ঞের কথা মেনে চলুন।