সাধারণত রাত জেগে বিঞ্জ ওয়াচিংয়েরই প্রবণতা বেশি দেখা যায়। এক্ষেত্রে রাতের ঘুমে সমস্যা হতে পারে।

রাতে ঠিকভাবে ঘুম না হলে সারাদিন ক্লান্তি লাগবে আপনার। কাজের প্রতি অনীহা জন্মাবে।

কাজের মাঝে ঘুম পেতে পারে। ক্লান্ত শরীরের কারণে মনঃসংযোগের অভাব হতে পারে। সারাদিনই একটা ঝিমানি ভাব দেখা যাবে।

যাঁদের মাথা যন্ত্রণার সমস্যা রয়েছে তাঁরা রাত জেগে ঘর অন্ধকার করে কম আলোয় বিঞ্জ ওয়াচ না করাই ভাল।

কম আলোয় এবং ইলেকট্রনিক্স ডিভাইসের স্ক্রিনের আলোয় চোখে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বিঞ্জ ওয়াচিংয়ের সঙ্গে আসে মিডনাইট স্ন্যাকিংয়ের প্রবণতা। অর্থাৎ রাত জেগে কিছু দেখার সঙ্গে সঙ্গে চলতে থাকে মুখও।

মিডনাইট স্ন্যাকিং মানেই মেনুতে থাকে চিপস, পপকর্ন, কোল্ড ড্রিঙ্ক, আইসক্রিম বা বিভিন্ন প্যাকেটজাত ফ্রায়েড ফুড।

এইসব খাবারই স্বাস্থ্যের পক্ষে খারাপ। দ্রুত ওজন বৃদ্ধি করে মিডনাইট স্ন্যাকিংয়ের প্রবণতা।

বিভিন্ন গবেষণা এবং সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে যাঁরা নিয়মিত ভাবে বিঞ্জ ওয়াচিংয়ে অভ্যস্ত তাঁরা ক্রমশ সামাজিক মেলামেশা থেকে দূরে সরে যাচ্ছেন।

এমনকি মস্তিষ্কের প্রখরতা কমতে পারে তাঁদের। রাত জেগে বিঞ্জ ওয়াচ করার অভ্যাস বাড়িয়ে দিতে পারে আপনার অবসাদের মাত্রাও।