ভারত ধীরে ধীরে ডায়াবেটিক ক্যাপিটাল হয়ে উঠেছে। ব্লাড সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি অগ্রাহ্য করার রোগ নয়।



ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে প্রথমেই দরকার লাইফস্টাইল মডিফিকেশন, তারপর ওষুধ।



ব্লাড সুগার যদি স্বাভাবিকের থেকে সামান্য বেড়ে যায় তখন ওষুধের বদলে চলতে পারে কিছু ঘরোয়া টোটকা।



কিন্তু কোনও মতেই ডায়াবেটিসের ওষুধ নিজের ইচ্ছে মতো কিনে খাবেন না।



রসুন খাওয়া সুগার লেভেল কমাতে সাহায্য করে। রসুনে অ্যালিসিন নামে একটি অনন্য যৌগ পাওয়া যায়, যা এক্ষেত্রে উপকারী।



তবে রসুন কিন্তু সুগারের ওষুধ নয়। সুগার কমানোর জন্য নিয়ন্ত্রিত ডায়েটের সহায়ক।



হলুদের ব্যবহার সুগার লেভেল কমাতে সাহায্য করে। হলুদে পাওয়া কারকিউমিন নামক অনন্য যৌগ এক্ষেত্রে উপকারী।



লবঙ্গতে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং খনিজ, যা সুগার নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।



লবঙ্গ সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করে, যা শরীরের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্য করতে পারে।



তবে মনে রাখতে হবে এই সব ঘরোয়া টোটকা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে, রোগ নিয়াময়ে নয়।