ওয়াক্সিং আজকাল অনেকেই করান। কিন্তু সচেতন থাকবেন, এরপর যেন আরামদায়ক জামাকাপড়ই পরেন। নয়তো ত্বকে ঘষা লেখে সমস্যা হতে পারে।



ওয়াক্সিং করিয়েই জলের থেকে দূরে থাকুন। অন্তত এক-দু'দিনের মধ্যে নোনাজলে বা ক্লোরিন দেওয়া পুলে নামবেন না।



সম্প্রতি ওয়াক্স করিয়ে এলে ত্বকে বরফ লাগাতে পারেন। তাতে জ্বালাভাব যেমন কমে তেমনই যন্ত্রণাও কমে।



ওয়াক্স করালে ত্বকের সংবেদনশীলতা বেড়ে যায়। তাই সঙ্গে সঙ্গে রোদে না বের হওয়াই ভাল। সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে পারেন।



কোনও ধরনের সুগন্ধী বা সেন্ট ব্যবহার না করাই ভাল। তাতে ত্বকে জ্বালা ভাব হতে পারে। এড়িয়ে চলুন সেন্টেড ক্লেনজার, লোশনও।



ওয়াক্সিং করা ত্বকের অংশ জীবাণু মুক্ত রাখতেই চেষ্টা করবেন নিশ্চয়ই। তাই বারবার হাত দেবেন না।



সংবেদনশীল ত্বকের জন্য ভাল কাজ করে অ্যালোভেরা জেল। ত্বককে নরম ও হাইড্রেট করে।



হঠাৎ হঠাৎ ওয়াক্সিং না করে, তিন থেকে চার সপ্তাহ অন্তর নিয়মিত ওয়াক্সিং করান। তাহলে 'হেয়ার গ্রোথ'-এর ধারা অব্যাহত থাকবে।



ওয়াক্সিং যেখান থেকে করাচ্ছেন, সেই স্পেশালিস্টের পরামর্শ নিয়ে তা পালন করুন।



গ্লিসারিন, টি ট্রি তেল, ক্যামোমিল এই জাতীয় উপাদান সমেত দ্রব্য ব্যবহার করলে ত্বকের পক্ষে তা আরামদায়ক হবে।