টাকার বিনিময়ে এবং খেলোয়াড়ের বিনিময়ে, দুইভাবেই আইপিএলে ট্রেডিং করা যায়।
স্যামসন যদি ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে দলবদল করেন, তাহলে রাজস্থানকে স্যামসনের নতুন দলের একটা পরিমাণ টাকা দিতে হবে।
ট্রান্সফার ফির জন্য নির্দিষ্ট কোনও সীমা থাকে না। ফ্র্যাঞ্চাইজিদের মোট প্রাপ্ত অর্থ থেকেই সেটা পরিমিত হয়।
অনেকক্ষেত্রে দুই দলের মধ্যে খেলোয়াড়দের অদলবদলও করা হয়। তারপরেও দুইজনের দামের পার্থক্য থাকলে টাকা দিয়ে তা সামলানো হয় যা ফ্র্যাঞ্চাইজির পার্সে যুক্ত হয়।
এই ট্রেড উইন্ডো কিন্তু আইপিএল শেষ হওয়ার এক মাস পর থেকেই খুলে যায় এবং নিলামের এক সপ্তাহ আগে পর্যন্ত খোলা থাকে।
নিলামের পরেও মরশুম শুরুর এক মাস আগে পর্যন্ত কিন্তু এই উইন্ডো খোলা থাকে।
২০০৯ সাল থেকে ট্রেডিং চালু থাকলেও, সাম্প্রতিক সময়ে এই প্রক্রিয়া সকলের চর্চার কেন্দ্রে।