অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পরিমাণ প্রচুর থাকে। এতে ভিটামিন ই, মেলাটোনিন, পলিফেনল থাকে।



ওমেগা ৩-এর দুর্দান্ত উৎস। যার ফলে এর দ্বারা কার্ডিওভাস্কুলারের সমস্যা রোধ করে।



প্রদাহের পরিমাণ কমায়। যার ফলে হৃদরোগ, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, অ্যালঝাইমার্সের সমস্যা কমে।



আখরোট দেহের প্রয়োজনীয় ব্যাক্টেরিয়াকে পুষ্টি দেয়। যার ফলে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল থাকে ও স্থূলতা, হৃদযন্ত্রের সমস্যা কমে।



আখরোট দেহে একাধিক সুবিধা তৈরি করে যার ফলে একাধিক ক্যান্সারের হাত থেকে বাঁচায়। এর মধ্যে স্তন, প্রস্টেট, কলরেক্টাল পড়ে।



টাইপ ২ ডায়বিটিসের সমস্যা কমায় কারণ ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়।



রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে আখরোট। স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।



মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। প্রদাহের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে।



রক্তে ফ্যাটের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে। ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে।



আখরোট খুব সহজলভ্য এবং খুব সহজেই নিজের খাদ্যতালিকায় যুক্ত করতে পারেন।