ক্যালসিয়াম সম্বলিত খাবার খেতেই হবে। যেমন দুগ্ধজাত যে কোনও খাবার জরুরি। এতে ভিটামিন বি১২ থাকে যা হাড়ের জন্য উপকারী। সবুজ পাতাযুক্ত সবজি খান। যে কোনও ধরনের শাক উপকারী। ক্যালসিয়াম, ভিটামিন কে, ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায় যা অস্থির ঘনত্ব বাড়ায়। স্যামন, ম্যাকারেলের মতো ভিটামিন ডি ও ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে পূর্ণ মাছ খাওয়া জরুরি। হাড় মজবুত হয়, ভাঙার সম্ভাবনা কমে। আমন্ড, চিয়া বীজ বা তিসি থেকে প্রচুর ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাস পাওয়া যায়। যা হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল করে। হাড়, পেশি মজবুত করতে প্রোটিন জরুরি। ক্যালসিয়াম শোষণেও সাহায্য করে। লাল মাংস, পোলট্রি, বিন বা ডালে প্রোটিন থাকে প্রচুর। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল খাওয়া জরুরি। অস্টিওপোরোসিস রোধ করে। যে কোনও টক ফল, কিউয়ি, আনারস বা বেরি খেতে পারেন। ডিম প্রোটিন ও ভিটামিন ডি-এ ভরপুর। ক্যালসিয়াম শোষণের জন্য ভিটামিন ডি জরুরি। দানা শস্যে প্রবল প্রোটিন থাকে। সাধারণ পরিশুদ্ধ শস্যের প্রোটিন শরীরে প্রদাহের সৃষ্টি করতে পারে। রসুন, আদা, হলুদ বা অরিগ্যানোর মতো হার্বস বা মশলায় প্রদাহ নিয়ন্ত্রণের ও হাড় মজবুত করার ক্ষমতা থাকে। এক্ষেত্রে বাড়তি নুন এড়িয়ে যাওয়া ভাল। একাধিক খাদ্যদ্রব্য পাওয়া যায় যাতে হাড় মজবুত করার জরুরি দ্রব্য ভরপুর যেমন ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি।