আমন্ডে প্রচুর রাইবোফ্লাভিন ও এল-কার্নিটাইন থাকে। যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়। তুখোড় করে স্মৃতিশক্তি। হজমের সমস্যা কমায়। এতে প্রচুর ফাইবার থাকায় হজমের প্রক্রিয়া মসৃণ করে। কনস্টিপেশনের প্রবণতা কমায়। প্রচুর মনোস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যা হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল করে। খারাপ কলেস্টেরল কমায় এবং ভাল কলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়ায়। রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এতে ডায়াবেটিসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায় এবং ওজনও নিয়ন্ত্রণও থাকে। শুধু শরীরের অন্দরেরই নয়, ত্বকের যত্নেও আমন্ড খুবই উপকারী। ত্বকের ঔজ্জ্বল্য প্রাকৃতিক নিয়মে বাড়াতে চাইলে আমন্ডের ভিটামিন ই খুব কাজে লাগে। আমন্ড প্রচুর ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস থাকে যা হাড়কে মজবুত করে। ফলে সুস্থ জীবনযাপনের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবান হাড় তৈরি করে। আমন্ডে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ফাইবার থাকে। যা পেট ভরায় এবং সার্বিক ক্যালোরি খাওয়ার পরিমাণ কমায়। ফলে ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে। চুলের যত্নেও আমন্ড উপকারী। বায়োটিন, এক ধরনের ভিটামিন বি থাকে যা স্বাস্থ্যকর চুল আনে এবং দৈর্ঘ্যেও বাড়ায়। এই সমস্ত কিছুর সঙ্গে আরও একটা বড় উপকার মেলে আমন্ডের থেকে যা হল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা মজবুত করে। প্রদাহ থাকলে তা একাধিক শারীরিক সমস্যা তৈরি করে। এই প্রদাহের মাত্রাও কমায় আমন্ড, কারণ এতে পলিফেনল, ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে।