ডিমের মধ্যে রয়েছে বায়োটিন। এই ভিটামিন কেরাটিন নামের প্রোটিন উৎপাদনে দারুণ ভাবে কাজ করে। আর এই কেরাটিনের সাহায্যেই চুলের স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

আমন্ডের মধ্যে রয়েছে বায়োটিন, ভিটামিন ই, ম্যাগনেসিয়াম, হেলদি ফ্যাট। অনেকের চুল বেশ পাতলা ধরনের। উল্লিখিত উপকরণগুলি চুলের গঠন অত্যন্ত পাতলা থেকে ভাল করতে কাজে লাগে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

মিষ্টি আলুর মধ্যে রয়েছে বায়োটিন এবং বিটা-ক্যারোটিন। এই দুই উপকরণ স্থানান্তরিত হয় ভিটামিন এ- তে, যা চুলের পক্ষে ভাল।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

পালংশাকে রয়েছে বায়োটিন, আয়রন এবং ফোলেট। এই উপকরণগুলি চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

অ্যাভোকাডোতে রয়েছে ভিটামিন ই, বায়োটিন এবং হেলদি ফ্যাট। এগুলি চুলের সঠিক মাত্রায় বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

স্যামন মাছে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, বায়োটিন, ভিটামিন ডি। এইসব উপকরণও চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

বিভিন্ন ধরনের বাদাম এবং বীজ, চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য কাজে লাগে। বাদামের তালিকায় রাখুন আখরোট এবং কাজুবাদাম।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

আর বীজের তালিকায় চিয়া সিডস এবং ফ্ল্যাক্সসিড রাখতে পারেন। এই সবকটি বাদাম এবং বীজের মধ্যে বায়োটিন ছাড়াও রয়েছে হেলদি ফ্যাট এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

ভিটামিন এ- এর সাহায্যে স্ক্যাল্প থেকে সঠিক মাত্রায় সিবাম উৎপাদিত হয়। এর ফলে স্ক্যাল্পের রুক্ষ-শুষ্ক ভাব দূর হয় এবং হেয়ার ফলিকলগুলি আরও সুগঠিত হয়। তার ফলে নতুন চুল গজাতে সাহায্য হয়।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels