ডিমের মধ্যে রয়েছে বায়োটিন। এই ভিটামিন কেরাটিন নামের প্রোটিন উৎপাদনে দারুণ ভাবে কাজ করে। আর এই কেরাটিনের সাহায্যেই চুলের স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।
Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels
December 9, 2024
আমন্ডের মধ্যে রয়েছে বায়োটিন, ভিটামিন ই, ম্যাগনেসিয়াম, হেলদি ফ্যাট। অনেকের চুল বেশ পাতলা ধরনের। উল্লিখিত উপকরণগুলি চুলের গঠন অত্যন্ত পাতলা থেকে ভাল করতে কাজে লাগে।
Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels
December 9, 2024
মিষ্টি আলুর মধ্যে রয়েছে বায়োটিন এবং বিটা-ক্যারোটিন। এই দুই উপকরণ স্থানান্তরিত হয় ভিটামিন এ- তে, যা চুলের পক্ষে ভাল।
Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels
December 9, 2024
পালংশাকে রয়েছে বায়োটিন, আয়রন এবং ফোলেট। এই উপকরণগুলি চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে সাহায্য করে।
Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels
December 9, 2024
অ্যাভোকাডোতে রয়েছে ভিটামিন ই, বায়োটিন এবং হেলদি ফ্যাট। এগুলি চুলের সঠিক মাত্রায় বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels
December 9, 2024
স্যামন মাছে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, বায়োটিন, ভিটামিন ডি। এইসব উপকরণও চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels
December 9, 2024
বিভিন্ন ধরনের বাদাম এবং বীজ, চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য কাজে লাগে। বাদামের তালিকায় রাখুন আখরোট এবং কাজুবাদাম।
Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels
December 9, 2024
আর বীজের তালিকায় চিয়া সিডস এবং ফ্ল্যাক্সসিড রাখতে পারেন। এই সবকটি বাদাম এবং বীজের মধ্যে বায়োটিন ছাড়াও রয়েছে হেলদি ফ্যাট এবং প্রয়োজনীয় ভিটামিন।
Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels
December 9, 2024
ভিটামিন এ- এর সাহায্যে স্ক্যাল্প থেকে সঠিক মাত্রায় সিবাম উৎপাদিত হয়। এর ফলে স্ক্যাল্পের রুক্ষ-শুষ্ক ভাব দূর হয় এবং হেয়ার ফলিকলগুলি আরও সুগঠিত হয়। তার ফলে নতুন চুল গজাতে সাহায্য হয়।
Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels
December 9, 2024
ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।