যাঁদের সর্দি লাগার ধাত রয়েছে তাঁদের ক্ষেত্রে কাজে লাগে এলাচ। বুকে জমে থাকা কফ দ্রুত কমাতে সাহায্য করে। তার ফলে শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা কমে।



শরীরের অতিরিক্ত ফ্যাট ঝরিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এলাচ। এই মশলা শরীরের মেটাবলিজম রেট বাড়িয়ে দেয়। তার ফলে সহজে ক্যালোরি বার্ন হয়।



ন্যাচারাল ডিটক্সিফিকেশনের অন্যতম উপকরণ হল এলাচ। আমাদের শরীরের ভিতরে জমে থাকা যাবতীয় দূষিত পদার্থ বের করে দেয়।



কিডনির কার্যক্ষমতা ভাল রাখতে চাইলে রোজ একটু করে এলাচ খাওয়া ভাল।



আমাদের শরীর থেকে অতিরিক্ত পরিমাণ ইউরিক অ্যাসিড বের করতে সাহায্য করে এলাচ।



বাতের সমস্যা কমাতেও কাজে লাগে এলাচ। তাই রোজের রান্নায় সামান্য এলাচ গুঁড়ো দিতে পারেন।



এলাচ খেলে বদহজমের সমস্যা দূর হবে। এলাচ খেলে অন্ত্র থেকে এমন উৎসেচক নির্গত হয় যা অ্যাসিডিটি, গ্যাস, পেট ফেঁপে যাওয়ার সমস্যা এড়াতে সাহায্য করে।



এলাচে রয়েছে অনেক অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপকরণ। মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে এই মশলা।



এলাচ খেলে মুখের ভিতরে হওয়া কোনও ঘা, ইনফেকশন দ্রুত কমে যায়।



অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসে ভরপুর এলাচ খেলে ব্লাড প্রেশার অর্থাৎ রক্তচাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। হার্টও ভাল রাখে এই মশলা।