কোল্ড কফি শুধু যে কফিতেই পাওয়া যায় তা নয়। অনেক কোম্পানি বোতল এবং ক্যানের মধ্যেও কোল্ড কফি বিক্রি করে। এর মধ্যে অ্যাডেড সুগারের মাত্রা অতিরিক্ত থাকে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

অতএব বোতল বন্দি কোল্ড কফি গেলে আপনার শরীরে ইনসুলিনে হরমোনের মাত্রা একধাক্কায় অনেকটা বেড়ে যাবে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

এছাড়াও অ্যাডেড সুগার যুক্ত কোল্ড কফি আমাদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা একলাফে অনেকটাই বাড়িয়ে দিতে পারে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

ইনসুলিন হরমোন ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। আপনি যদি মাঝে মাঝেই কোল্ড কফি খেয়ে থাকেন তাহলে এক্ষেত্রে সমস্যা বাড়বে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

কোল্ড কফি খেলে আমাদের শরীর ইনসুলিন রেজিসট্যান্স বেড়ে যাবে। অর্থাৎ বিভিন্ন কোষ ইনসুলিন হরমোনের প্রভাবে সঠিক ভাবে সাড়া দেবে না।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

এই পরিস্থিতি তৈরি হলে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য যাঁরা নিয়মিত ইনসুলিন নিয়ে থাকেন ইনজেকশনের মাধ্যমে তাঁদের শরীরে ইনসুলিন কাজ করবে না। তার ফলে বেড়ে যাবে ব্লাড সুগারের মাত্রা ।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

কোল্ড কফিতে যেহেতু অ্যাডেড সুগারের মাত্রা খুবই বেশি থাকে তাই এই পানীয় আমাদের ওজন দ্রুত হারে বৃদ্ধি করে।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

ডায়াবেটিস থাকলে কোল্ড কফি এড়িয়ে চলাই শ্রেয়। বিশেষ করে বোতলে কিংবা ক্যানে থাকা কোল্ড কফি একেবারেই খাবেন না।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

যাঁদের ডায়াবেটিস নেই, তাঁরা মাঝে মধ্যে খেতে পারেন কোল্ড কফি। তবে এই ধরনের কফি খাওয়া অভ্যাসে পরিণত করলেই বিপদ।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels

যেহেতু কোল্ড কফির মধ্যে হয় বরফ নয় আইসক্রিম থাকে তাই ঠান্ডা লাগার ধাত যাঁদের রয়েছে তাঁরা এই পানীয় অবশ্যই এড়িয়ে চলুন।

Published by: ABP Ananda
Image Source: Pexels