চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য ডিম খেতে পারেন আপনি। চুলে ডিম না মেখে খাওয়ার পাতে রাখুন। জলখাবারে একটা ডিম খেতে পারেন।
ডিমের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন ই। এছাড়াও রয়েছে ফোলেট। এইসব উপকরণ চুল ঘন করে। ডিমের কুসুমে রয়েছে প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড যা চুলের রুক্ষ, শুষ্ক ভাব দূর করে মোলায়েম রাখে।
অলিভ অয়েল চুলের স্বাস্থ্যের জন্য সবসময়েই উপকারি। চুল ঘন করতে কাজে লাগে এই অলিভ অয়েল। বাড়িতে অলিভ অয়েলে রান্না করতে পারেন।
অলিভ অয়েলের মধ্যে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। নতুন চুল গজাতে এবং চুলের বৃদ্ধিতে এই উপকরণ সাহায্য করে।
অ্যাভোকাডোর রয়েছে অনেক গুণ। চুলের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও এই ফল কাজে লাগে। তাই মেনুতে যোগ করুন অ্যাভোকাডো।
অ্যাভোকাডোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ই রয়েছে। এর সাহায্যে চুল পাতলা হয়ে যাওয়ার সমস্যা রোধ করা সম্ভব। চুলের গঠন মজবুত করে এবং আর্দ্রভাব বজায় রাখতেও সাহায্য করে অ্যাভোকাডো।
বিভিন্ন ধরনের সাইট্রাস ফ্রুটস যা আসলে ভিটামি সি- তে ভরপুর, চুলের উজ্জ্বল ভাল বজায় রাখতে কাজে লাগে এইসব ফল।
কমলালেবু, পাতিলেবু, আঙুর জাতীয় ফলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে যা কোলাজেন নামের একটি প্রোটিন উৎপাদনে সাহায্য করে। এর সাহায্যে চুলের সঠিক বৃদ্ধি হবে।
বিভিন্ন ধরনের বাদাম এবং বীজ জাতীয় খাবারও চুলের স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখে। আমন্ড, আখরোট, কুমড়োর বীজ এগুলি খেতে পারেন।
উল্লিখিত বাদাম এবং বীজের মধ্যে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা চুলের ঘনত্ব বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে এইসব খাবার।