জিঙ্কে ভরপুর খাবার যেমন বাদাম, বীজ, এবং মাশরুম প্রোজেস্টেরনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

পাতে থাকুক ভিটামিন B যুক্ত খাবার, রোজ খেতে পারেন কলা, অ্যাভোকাডো, ভুট্টা এবং ওটমিল

এই সময় ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড যুক্ত খাবার শরীর ঠিক রাখতে সহায়ক, খেতে পারেন তৈলাক্ত মাছ, অলিভ ওয়েল

হবু মায়ের প্রয়োজন ভিটামিন C, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট; তাই খেতে হবে সবুজ শাক, টম্যাটো, তরমুজ

প্রদাহ রোধ করা প্রয়োজন এই সময়ে, তাই পাতে রাখতে হবে হলুদ যুক্ত খাবার তাতে হরমোনের ভারসাম্য থাকবে

দইয়ে আছে প্রচুর পরিমাণে প্রোবায়োটিক, যা খেলে পেটের স্বাস্থ্য ভাল থাকে, হরমোনের ভারসাম্য থাকে

উচ্চ ম্যাগনেসিয়াম এবং ফ্ল্যাভোনয়েড যুক্ত যা মেজাজ উন্নত করতে পারে এবং চাপ কমাতে পারে

স্বাস্থ্যকর চর্বি সমৃদ্ধ অ্যাভোকাডো ইস্ট্রোজেন এবং প্রোজেস্টেরনের মাত্রা ভারসাম্য রাখতে পারে

ইনডোল-3-কারবিনলের মতো যৌগ রয়েছে, যা হরমোনের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে

তিসিতে রয়েছে ফাইটোস্ট্রোজেন, যা ইস্ট্রোজেনের মাত্রা ভারসাম্য রাখতে সাহায্য করতে পারে

প্রোটিনে সমৃদ্ধ কিনোয়া, রক্তে শর্করার মাত্রা রাখে নিয়ন্ত্রণে, হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে

ডিসক্লেমার : কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। প্রয়োজনীয় চিকিৎসাপদ্ধতি/ডায়েট ফলো করার জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞ / চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন ও সেইমতো নিয়ম মেনে চলুন।