শাড়িতে সোনার জরির কাজ, কঠিন মুঘল নকশার চোখজুড়নো কাজের জন্য মূলত বিখ্যাত এই বেনারসি শাড়ি। এই শাড়ির উৎপত্তি বেনারস থেকে। বিবাহের জন্য এই শাড়িই মেয়েদের প্রথম পছন্দ
কাঞ্জিভরম শাড়ি দক্ষিণ ভারতের গর্ব। এই শাড়িগুলি মূলত উজ্জ্বল রঙ,ভারী জাতের সিল্ক দিয়ে তৈরি হয়। পাড়ে মন্দিরের ডিজাইন আর খাঁটি সোনার জরির কাজ থাকে।
পাঠান থেকে এই ধাঁচের বুননের উৎপত্তি বলে এই শাড়ির নাম পৈঠানি। এই শাড়িগুলোতে মূলত ময়ূর এবং পদ্মের মোটিফের কাজ করা থাকে। অতিরিক্ত রঙের ব্যবহার এবং শাড়ির সূক্ষ কাজ মনে করিয়ে দেয় পুরনো মারাঠা কারুশিল্পতে
মহীশূর সিল্ক শাড়িগুলিতে আবার খুব সামান্য ডিজাইন থাকে। এই শাড়িগুলির বিশেষত্ব হল গাঢ় রঙ এবং উজ্জ্বল সোনার বর্ডার। খাঁটি সিল্ক আর উজ্জ্বলতার কারণে এই শাড়িগুলি খুব জনপ্রিয়
এই শাড়ির বিশেষত্ব হল জ্যামিতিক নকশা ও উজ্জ্বল রং। এই শাড়ির বুনন এতটাই সূক্ষ যে একটি শাড়ি তৈরি করতে লেগে যায় মাসের পর মাস। এটি ভীষণ ঐতিহ্যপূর্ণ শাড়ি।
বাংলার এই শাড়ির বিশেষত্ব হল, শাড়ির বুননে ফুটিয়ে তোলা হবে মহাভারত বা রামায়ণের মতো মহাকাব্যের বিভিন্য দৃশ্যকে। খুব ভাল কোয়ালিটির সিল্কের সঙ্গে সঙ্গে এই শাড়ির অন্যতম বিশেষত্ব শাড়িতে বলা থাকে একটা গোটা গল্প।
চান্দেরী শাড়ির বিশেষত্ব হল, এগুলিতে সুতি ও সিল্কের সুতো মেশানো থাকে। হালকা ধরণের এই শাড়ি একটু স্বচ্ছ প্রকৃতির হয়। বিভিন্ন উৎসব অনুষ্ঠানে পরার জন্য এই শাড়িকে ঐতিহ্যবাহী বলে মনে করা হয়।
মূলত সোনালি ও হলুদ রঙ দিয়ে তৈরি এই মুগা শাড়িকে অসমের ঐতিহ্য বলে মনে করা হয়। এই শাড়িগুলি হালকা আর গাঢ় রঙের মিশ্রণে তৈরি হয়। স্বাভাবিকভাবে উজ্জ্বল এই শাড়িগুলি ভীষণ টেঁকসই ও।
পোচমপল্লী শাড়িগুলিতে জ্যামিতিক নকশা থাকে। উজ্জ্বল সিল্ক দিয়ে তৈরি এই এই শাড়িকে ইউনেস্কো স্বীকৃতি দিয়েছে। এই শাড়ি বোনার কৌশলের জন্যই জনপ্রিয়
সম্বলপুরী শাড়িগুলির গায়ে মূলত থাকে ঐতিহ্যবাহী শঙ্খ এবং চাকার মতো নকশা। বেঁধে বেঁধে এই শাড়িগুলি বোনা হয়। ওড়িশার সংস্কৃতির একটি অংশ এই শাড়ি