শরীরে জলের ঘাটতি অর্থাৎ ডিহাইড্রেশনের সমস্যা দেখা দিলে কিডনিতে পাথর জমতে পারে।



অতএব কিডনির কর্মক্ষমতা ভাল রাখতে চাইলে নিয়মিত সঠিক পরিমাণে জল খাওয়া প্রয়োজন। তবে বেশি জল খেলেও কিন্তু বিকল হবে কিডনি।



অতিরিক্ত আমিষ খাবার বা অ্যানিমাল প্রোটিন নিয়মিত খেতে থাকলে কিডনিতে স্টোন হতে পারে।



সামুদ্রিক খাবার এবং রেড মিট বেশি খেলে বাড়বে ইউরিক অ্যাসিড যা কিডনির পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকারক।



কোল্ড ড্রিঙ্ক, সোডা যত কম খাবেন, না খেতে পারলেই স্বাস্থ্যের পক্ষে সবচেয়ে ভাল। এইসব ঠান্ডা পানীয় একাধিক বিপদ ডেকে আনে।



কোল্ড ড্রিঙ্ক, সোড এমনকি ডায়েট ড্রিঙ্কের মধ্যেও অ্যাডেড সুগারের পরিমাণ এতটাই বেশি থাকে যা কিডনি বিকল করার জন্য যথেষ্ট।



ভাতের পাতে কাঁচা নুন খাওয়ার অভ্যাস থাকলে অবিলম্বে তা ত্যাগ করুন। এই বদভ্যাসের কারণে কিডনিতে পাথর জমতে বাধ্য।



নুনে থাকে সোডিয়াম। বেশি পরিমাণ সোডিয়াম খাওয়া হলে তা কিডনিতে ক্যালশিয়াম জমিয়ে দেয়। তার থেকেই তৈরি হয় কিডনি স্টোন।



অনেকেই ক্যালশিয়ামের ঘাটতি হচ্ছে ভেবে নিজে নিজেই ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্টস বা ক্যালশিয়াম ট্যাবলেট খেয়ে থাকেন।



শরীরে জলের ঘাটতি এবং অতিরিক্ত ক্যালশিয়ামের উপস্থিতি কিডনির জন্য মারাত্মক আকার নিতে পারে। তাই সতর্ক থাকুন।