পিরিয়ডসের তারিখ এগিয়ে পিছিয়ে যাওয়ার অনেক কারণ রয়েছে। সেগুলি কী কী জেনে নিন।



আচমকা ওজন বাড়লে কিংবা কমলে, পিরিয়ডসের তারিখ এগিয়ে বা পিছিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।



অনেক সময় বিভিন্ন ওষুধের প্রভাবেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেক্ষেত্রে দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।



অন্তঃসত্ত্বা হলে পিরিয়ডস বন্ধ হয়ে যায়। তাই যদি ২ মাস টানা পিরিয়ডস না হয় তাহলে প্রেগনেন্সি টেস্ট করান। চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।



আমাদের শরীরে থাকা বিভিন্ন হরমোনের ক্ষরণে অসামঞ্জস্য দেখা দিলেও পিরিয়ডসের তারিখ বদলে যেতে পারে।



স্ট্রেসের কারণে পিরিয়ডসের তারিখের উপর মারাত্মক প্রভাব পড়ে। স্ট্রেস, উদ্বেগ- এই দুইয়ের কারণে অনেকেরই পিরিয়ডসের দিন এগিয়ে, পিছিয়ে যেতে পারে।



মেনোপজ শুরু হওয়ার আগে পিরিয়ডস নিয়ম মাফিক নাও হতে পারে। পিরিয়ডসের তারিখ এদিক-ওদিক হওয়ার পাশাপাশি পিছিয়েও যেতে পারে।



অতিরিক্ত ওয়ার্ক আউট করলে, ভারী ধরনের একসারসাইজ করলে পিরিয়ডসের তারিখের ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দিতে পারে। সাইকেল এগিয়ে-পিছিয়ে যেতে পারে।



পিরিয়ডের তারিখ ৫ দিন এগিয়ে বা পিছিয়ে যাওয়া স্বাভাবিক। কোনও মাসে তার থেকে বেশি ব্যবধানেও হতে পারে।



তবে অনেকদিন টানা পিরিয়ডস হলে কিংবা আচমকাই বন্ধ হয়ে গেলে সুরক্ষার খাতিরে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।