ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা আপনার শরীরে বেড়ে গেলে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা হতে পারে।



ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা শরীরে বেড়ে গেলে পা ফুলে যেতে পারে। পায়ে ব্যথা হতে পারে। শরীরের বিভিন্ন গাঁট বা জয়েন্ট অংশেও ব্যথা হতে পারে।



কয়েকটি ড্রাই ফ্রুটস রয়েছে যেগুলি নিয়ম করে খেতে পারলে আপনার শরীরে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।



এই ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে শুকনো ডুমুর খেতে পারেন। পটাশিয়াম রয়েছে এই ফলে। কমায় ইউরিক অ্যাসিড। ভাল রাখে কিডনি।



আমন্ড খাওয়ার অনেক উপকারিতার মধ্যে একটা হল রোজ আমন্ড খেলে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা শরীরে কমবে।



ওমেগা থ্রি অ্যাসিডে ভরপুর আখরোট খেলেও কমবে ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা। পাশাপাশি কমবে জয়েন্ট পেন বা গাঁটের ব্যথা।



কাজুবাদাম খেলে কমবে ইউরিক অ্যাসিড। তবে কাজু মেপে খেতে হবে। নইলে উপকারের পাশাপাশি হতে পারে ক্ষতিও।



ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস সমৃদ্ধ পেস্তা খেলে শরীর থেকে অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড ডিটক্সিফিকেশনের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়।



খেজুর খেলে অনেক উপকার হয় শরীর-স্বাস্থ্যের। তার মধ্যে একটি হল অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কমে সঠিক মাত্রায় থাকে।



কিশমিশ খেলেও কমে ইউরিক অ্যাসিড। কিশমিশ ভেজানো জল খেলেও উপকার পাবেন। রোজ সকালে খালি পেটে খেতে পারেন।