ইউরিক অ্যাসিডের ঝুঁকি কমায় ডিম। তবে সীমিত পরিমাণে খেতে হবে। দিনে খুব বেশি হলে একটাই খান।

মুরগির মাংস আদতে লিন প্রোটিন। এই প্রোটিন ইউরিক অ্যাসিডকে বাড়তে দেয় না।

আলুর মধ্যে স্টার্চের পরিমাণ বেশি। যা ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করে।

ভাত ইউরিক অ্যাসিডের ব্যথা বাড়ায় না। তাই ভাত ছাড়ার দরকার নেই। বরং খেলে উপকার রয়েছে।

ফলের মধ্যে স্ট্রবেরি ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সেরা

আনারস ইউরিক অ্যাসিড নিরাময়ে সাহায্য করে।

লেবুর মতো সাইট্রাস ফলের মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি। যা ইউরিক অ্যাসিডের ঝুঁকি কমায়।

বাতাবিলেবুও সাইট্রাস ফল। যা ইউরিক অ্যাসিডকে নিয়ন্ত্রণে রাখে।

ইউরিক অ্যাসিড কমাতে জল খাওয়ার অভ্যাস জরুরি। দিনে অন্তত ১৫ গ্লাস জল খেতে হবে।

ডিসক্লেমার: এই দাবি পরামর্শস্বরূপ। মেনে চলার আগে সরাসরি বিশেষজ্ঞের মত নিন।

Thanks for Reading. UP NEXT

৩ কেজি করে ওজন কমতে পারে মাসে, কী করতে হবে ?

View next story